
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৯)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি পাথরগুলো ছিল প্রকাণ্ড, ফাটল ধরা, গায়ে তাদের সামুদ্রিক শ্যাওলার গন্ধ: জোয়ার এসেছিল, তাই। তাঁকে দেখে আমার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ভালো কথা। এখন তোমরা বাড়ি যেয়ে লিজের লিজের পুজিপাটা গুনে দ্যাখো, জমি কেনার মতো যথেষ্ট সম্বল

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৮)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কথা ক’টি তীরের মতো গিয়ে পৌঁছলো আমার অন্তরে, আমি রোষে ক্ষোভে যন্ত্রণায় আকুল হ’য়ে কেঁদে উঠলাম।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ গোড়ায়, শুরু করার আগে, ও সময় নিতে লাগল। প্রথমে একবার নির্বিকারভাবে গাড়ির চতুর্দিকে জটলা-পাকিয়ে-দাঁড়ানো ‘এস-আর’-দের দিকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৭)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তখনও বাস্স্কাকভ পাইপ টেনে চলেছে। টানা-টানা সর্-সরু চোখদুটো কচকে মুখখানাকে এমন নিপট ভালোমানুষের মতো করে রেখেছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৭)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি সেই মানুষ, যিনি বিধাতার সন্ধান করেছেন, নিজের জন্যে নয়, সমস্ত মানুষের জন্যে। তিনি ভগবানের কাছে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০১)
সন্ন্যাসী ঠাকুর আমি বাবার একখানা ফটো তোমাকে দিব। সেই ফটোর দিকে চাহিয়া আমার তুমি বাবাকে জীবস্ত দেখিতে পাইবে।” সুহাদদা বলিলেন,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৬)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ মাথোরকা তামাকের ধোঁয়ার কুয়াশার মধ্যে জনতা জোরে-জোরে নিশ্বাস নিচ্ছে। এখান-ওখান থেকে সমর্থনসূচক চিৎকার কানে এল। এবার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৬)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি বিধাতাকে অভিশাপ দাও, অপরিচিতকে প্রেম বিলাও! কিন্তু, আমাকে শান্তিতে থাকতে দাও! আমাকে জ্বালিও না! কারণ আমিও

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৫)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ অস্থায়ী সরকার যে কঠিন অবস্থার মধ্যে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে তার কথা বলল ও। বলল, জার্মানরা