পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৩)
অন্যান্য সেবাকাজ তখনকার দিনে আমার জীবনের লক্ষ্য ছিল বড় হইয়া আমি সাধু-সন্ন্যাসী হইব। অবশিষ্ট জীবন পরের উপকার করিয়া কাটাইব। কবি
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৬)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মনে হত, সুতোয় লাগানোর জন্যে ব্যবহার করার সময় ধারালো মোমের কানায় লেগে ক্ষতবিক্ষত হাতের ঘা ওঁর
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৫)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ টেবিলে আন্তে-আন্তে আঙুলের টোকা দিতে-দিতে কম্যান্ডার প্রস্তাবটা নিয়ে ভাবতে লাগলেন। পরে বললেন: ‘ঠিক আচে। চুবুক, তুমি
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬২)
সুবোধ ডাক্তার কতদিন ডাক্তারবাবুর সঙ্গে তাঁহার রোগীর বাড়ি গিয়াছি। একবার আমাদের গ্রামের একটি চাষীর বাড়িতে যাইয়া দেখিলাম ভিজা স্যাঁতসেঁতে মেঝের
না-জায়িজ সওয়াল
আবু ইসহাক আরবির শিক্ষক মৌলবি সাহেব দশম শ্রেণীর আরবির ক্লাস নিতে আসছেন। তাঁর এক হাতে আরবির পাঠ্য বই, অন্য হাতে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬১)
সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর কথাগুলি এমনই স্নেহপূর্ণ আর হৃদ্যতা-মাখানো যে পরদিন হইতে আমি আবার যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। অসুখ
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৪)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ কাঁড়েঘরটায় না-ঢোকা পর্যন্ত লোকটিকে ভালো করে দেখতে পাই নি। এবার লক্ষর বাতির আবছা আলোয় ঠাহর করে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬০)
সুবোধ ডাক্তার আমি রোজ যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। ডাক্তারের নির্দেশমতো প্রতিদিন তাহাকে ডুস দিয়া পায়খানা করাইতে হইত। গরম
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৩)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ঘোড়ার রেকাবের ওপর তখনও একটা পা রেখে লোকটি বললেন, ‘একজন লোকেরে? তা, কে সে?’ ‘ও কইচে,




















