০৮:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
একটি বিষয় এখনও জেন- জি দের জন্য ম্যানুয়ালি আছে জাপানে ভালুকের হামলা থামছে না, নীতিতে ‘নিরাপত্তা–সংরক্ষণ’ সমন্বয়ের ভাবনা” নোরা ফাতেহি তার নতুন গান শেয়ার করলেন, শুরু হলো তার পপ গার্ল যুগ ব্ল্যাক ফ্রাইডের আগেই এম৪ ম্যাকবুক এয়ারে রেকর্ড ছাড় বিশ্বের সেরা ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার স্বীকৃতি পেল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফাকিহ হাসপাতাল সংখ্যালঘু কলেজছাত্রী শমরিয়া রানী নিখোঁজের ১৫ দিন: পরিবার ও মানবাধিকার কর্মীদের রহস্যজনক আচরণের অভিযোগ তারকাখচিত রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেম ২০২৫, একযোগে ডিসনি প্লাসে সম্প্রচার  গুগল প্লে ও ইউটিউবের নতুন কেনা সিনেমা আর পড়বে না মুভিজ অ্যানিওয়্যারে সাহিত্য প্রচারে শারজাহের ভূমিকা: সংস্কৃতি ও জ্ঞানের সেতুবন্ধন ‘আমাদের কণ্ঠ কেউ বন্ধ করতে পারবে না’—মিস ইউনিভার্স মেক্সিকোর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৩)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ভুসী গাড়োয়ানের ছেলের কলেরা হইল। স্টেশন-মাস্টার বলিলেন, “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করাই।” আমি হোমিওপ্যাথিকে বিশ্বাস করিতাম না। এখনও করি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ কথাগুলো দূরে মিলিয়ে গেল। হাঁ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলুম আমি, কী ভাবব তা-ই ভেবে পেলুম না। তা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গী ঘুম-জড়ানো গলায় বললে, ‘কী ব্যাপার? ঘুমোচ্ছ না কেন?’ ‘বড্ড স্যাঁতসে’তে লাগছে। আরও কয়েক মুঠো পাতা

অবশিষ্টের পরিমান

অবশিষ্টের পরিমান স্বদেশ রায় নেড়ি কুত্তা সর্ম্পকে জ্ঞান অর্জনের জন্যে ঠিক যে কী কী প্রয়োজন- তা ওদের জানা ছিলো না।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫২)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ইতিমধ্যে রেলস্টেশনের কুলিদের দুই-তিনজনের কলেরা হইল। আমি রাতের মতো স্টেশন-মাস্টারের ঘরে থাকি আর প্রতি তিন ঘণ্টা অন্তর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৬)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী ব্যাপার? এত তাড়াতাড়ি ফিরে এলে?’ চোঁচিয়ে বললুম। ‘তারপর, খবরকী?’ ‘ওখানে কেউ নেই,’ দূর থেকেই মাথা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫১)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে রোগীর সেবা করিতে যাইয়া কত বিচিত্র রকমের লোকের সঙ্গেই না আমার পরিচয় হইয়াছে। ফরিদপুরের প্রসিদ্ধ উকিল মথুরবাবুর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৫)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বলল, ‘এত তাড়া কিসের? সন্ধের পর কিংবা গোধূলির আলোয় গ্রামে ঢোকা বেশি সুবিধে। সৈন্যরা যদি না-থাকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫০)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে জেলখানার ঘড়িতে যখন রাত চারটা বাজিল তখন বাড়ির লোকেরা জাগিয়া উঠিল। বউটি ঘুমে-ভরা চোখ মুছিতে মুছিতে স্বামীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৪)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গীটি এবার যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেললে। ‘তা, আগে এ সব কথা বল নি কেন?’ ও আবারও