তোর রক্তে এ উঠোন
তোর রক্তে এ উঠোন স্বদেশ রায় পাগলী, তোকে ছাড়া মানায় না এ উঠোন; ভালো লাগে না ঘর দোর, শস্য ক্ষেত্র- সবুজ, হলুদ রঙে ভরা মাঠ, দোলায় না
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৫)
সেজদি বাড়ির ঠাকুর চাকর হইতে আরম্ভ করিয়া ভাই-বোন বাপ-মা এমনকি পাড়া-প্রতিবেশীরা পর্যন্ত এই মেয়েটিকে সবচাইতে আপনার বলিয়া ভাবিত। খাতা-কলম লইয়া
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৪)
সেজদি জ্বরের ঘোরে যেদিন দিদি প্রলাপ বকিতে লাগিলেন, ডাক্তার বলিলেন, “রোগিণীর মাথায় বরফের আইস-ব্যাগ দিতে হইবে।” ফরিদপুরে তখন বরফ পাওয়া
রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৭)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ রাত্তির পর্যন্ত জঙ্গলে এদিক-সেদিক ঘুরে বেড়ালুম আমি। জঙ্গলটা একেবারে বিজন ছিল না। কেননা, সারা জঙ্গলে এখানে-ওখানে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৩)
সেজদি সেজদি ছিলেন আমার আরও আপনজন। তাঁর কথা লিখিতে আমার দুই চক্ষু অশ্রুভারাক্রান্ত হইয়া উঠে। কত ভাবে কত কৌশলেই যে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৬)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এই সময়ে আমার পেছন দিকে কুকুরের গর্গর আওয়াজ আর মানুষের পায়ের শব্দ পেলুম। ফিরে দেখলুম, একটি
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪২)
মেজদি আর সেজদি ধীরেনের দুই দিদি, মৃণালিনী দেবী আর পঙ্কজিনী দেবী। ইহারা দুই বোন যমজ। একজনকে আর একজন হইতে পৃথক
রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৫)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ হঠাৎ তিমুক্কা শকিনের কথা মনে পড়ায় না-হেসে থাকতে পারলুম না। ও এই টিটু পাখির নাম দিয়েছিল
বসন্তের বনানী
বসন্তের বনানী ফয়সাল আহমেদ কেউ চলে গাড়ি তে, কেউ বাইসাইকেলে। বসন্তের এই নির্মম রুপ! নতুনরা কান্ডে, বৃদ্ধরা মাটিতে! শহর হোক




















