০৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৬)

শ্রী নিখিলনাথ রায় রাজস্বমন্ত্রীর কার্য্য করিতেন; রাজস্ববিভাগের যাবতীয় বন্দোবস্ত তাঁহা- দের হস্তে ন্যস্ত ছিল। কাননগোগণ সেই সকল বন্দোবস্তের কাগজপত্র রক্ষা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় দর্পনারায়ণ ডাহাপাড়ায় বাসবাটী নির্মাণ করেন। যদিও এক্ষণে বঙ্গাধিকারিগণের পুনর্ব্বার নূতন বাটা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তথাপি সেই পুরাতন বাটীর

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় দেওয়ান মুর্শিদকুলী প্রথম কাননগো দর্পনারায়ণকে সেই সমস্ত কাগজ- পত্রে স্বাক্ষর করিতে বলিলে, দর্পনারায়ণ কাননগোর রসুম বাবদে ৩

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৩)

শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে ঢাকার উলাইল গ্রামের মিত্রবংশীয়েরা রাজস্ববিভাগের কার্য্য করিতেন। তাঁহাদের অনুরোধে উক্ত জমীদার অবশেষে বঙ্গাধিকারীর ক্রোধাগ্নি হইতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫২)

শ্রী নিখিলনাথ রায় বঙ্গবিনোদের পর ভগবানের পুত্র হরিনারায়ণকে কাননগো-পদ প্রদান করা হয়। ‘১৬৭৯ খৃঃ অব্দে ১০৯০ হিজরী আরঙ্গজেবের রাজত্বের ২২শ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫১)

শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রধান কাননগো পরগণা-কাননগোদিগের নিকট হইতে ভূমি- সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র তলব করিয়া রাখিতেন। কাননগো- দপ্তরে ভূমিসংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্রই

যেসব ঘটনা সিপাহিদের এত বড় বিদ্রোহের দিকে ঠেলে দিয়েছিল

সৌমিত্র শুভ্র ১৮৫৭ সালের ২৯শে মার্চের বিকেল, ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় সেনাদের প্রশিক্ষণ চলছিল ব্যারাকপুরের সেনানিবাসে। প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা হচ্ছিল ‘বিতর্কিত’

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)

শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   সেই সমস্ত ভিত্তি এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ; তথায় একটি ফোয়ারার হ্রদ বা চৌবাচ্চা দেখা যায়। তাহার কিয়দংশ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৮)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   গোপালচাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য হইলে, তিনি অত্যন্ত অর্থকষ্টে পতিত হইয়া, অবশেষে হতাশ-হৃদয়ে ইহ জীবনের লীলা শেষ করেন।