০১:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ইতিহাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫২)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এত কাগজের উৎপাদন হত নানা ধরনের গাছ-এর ছাল বিশেষত নানারকম ডুমুর গাছকে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শোধিত করে। কাগজ তৈরির প্রধান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭১)

প্রদীপ কুমার মজুমদার কপাটসন্ধি পদ্ধতিটি পরবর্তীকালে আরব জগতে বিশেষ সমাদর লাভ করে। আল খোয়ারজমি, অল হাসার, অল-কলসাদী প্রভৃতি আরবীয় গণিতবিদদের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ তাদের বললেন, ‘আমার এই জঘন্য হেয় শরীর নিয়ে যদি তোমাদের কাজ হয়, তা হলে আমার নিজের কোনো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই-এর শেষ অংশটি পাতলা কাঠের পাতের সঙ্গে শিরিসের আঠা দিয়ে আটকানো হত। এই আশটিই বই-এর প্রচ্ছদ হিসেবে ব্যবহার করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার খণ্ড পদ্ধতিতে গুণককে কয়েকটি অংশে বিভক্ত করে তারপর গুণ করা হয়। ধরা যাক ১৩০ ১৫৮ ১৩০ ১৫৮=

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের নৌকায় আশি জন যাত্রী ছিল। ঐস্থানে নৌকা আসা মাত্র দস্যরা যাত্রীদের নৌকা ঘিরে ফেলল। যাত্রীরা কেহ কেহ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের জনজীবনে অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, শাস্ত্রকার। তারা অনেক সময় নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায় তাহার পর দেওয়ানীর সময় হইতেও তাঁহার নিকট রাজস্বসন্বন্ধে কোম্পানী বিশেষরূপ উপকৃত হইয়াছিলেন। রাধাকান্ত নিষ্ঠাবান হিন্দু, ছিলেন; তিনি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৫)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু আগে হীনযানী থেকে পরে বসুবন্ধু কী ক’রে মহাযানী হলেন, সে সম্বন্ধে অনেক চিত্তাকর্ষক কিম্বদন্তীর বিবরণ হিউএনচাঙ দিয়েছেন। অযোধ্যায়