০১:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৯)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই সিঁড়িগুলিতে পূজা দিয়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ধরে দক্ষিণ-পূবে এসে কান্যকুজে উপনীত হলেন। তখন ৬৩৬ খৃস্টাব্দ। এ সময়ে কান্যকুব্জ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিশ্বাস, উৎসর্গ, নরবলি প্রথা এসবের সঙ্গে অন্যান্য সভ্যতার মিল পাওয়া যায়। বিশেষ করে এশিয়া, আফ্রিকা এবং ভারতীয় উপমহাদেশে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৩)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী কর্তৃক উদ্ধৃত সকল রচনাংশগুলিরই সঙ্গে সামঞ্জস্থাপূর্ণ অংশ আর্যভটীয় গ্রন্থে পাওয়া যায়। অনেকক্ষেত্রে বাক্যগুলি অভিন্ন। বলা যেতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৮)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু মন্তব্যগুলি কতকটা ইউরোপীয় মিশনারীদের মতন হল। পরের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি শ্যেনদৃষ্টি, নিজেদের বেলা যাই হোক না কেন! কয়েক মাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪২)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যুদ্ধবন্দী দাস নানা প্রথা আচার: লোকাচার উৎসর্গপ্রথার অন্য একটি দিকও উল্লেখ করার মত। এই লোকরীতিটি গড়ে উঠেছে যুদ্ধবন্দীদের কেন্দ্র

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬২)

প্রদীপ কুমার মজুমদার বহুপণ্ডিত আর্যসিদ্ধান্তের উল্লিখিত বৃদ্ধ আর্যভট ও আর্যভটীয় গ্রন্থের কুসুমপুরের আর্যভটকে অভিন্ন বলতে চান। কিন্তু আর্যসিদ্ধান্তের লেখকই বলেছেন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বলগেম প্রথা ইনকাদের মত আজতেক সমাজেও ‘বলগেম’ এর প্রথা দেখা যায়। বল গেমকে আজতেকরা নিজেদের ভাষায় বলে লাচলি (Tlachtli)।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬১)

প্রদীপ কুমার মজুমদার বলভদ্রের রচনায় কুসুমপুরের আর্যভটের উদ্ধৃতি থেকে বোঝা যায় আর্যভট এ’র পূর্ববর্তী লোক। কিন্তু বলভদ্রের কাল নির্ণয় সঠিকভাবে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার আলবিরূণী প্রদত্ত সব উদ্ধৃতিগুলি বিশ্লেষণ করে দেখা যাক কি পাওয়া যায়। আলবিরূণী ১৫ বার শুধু আর্যভটের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় সূর্য দেবতা এবং শিকার বা মানুষকে উৎসর্গঃ এই বিশেষ দিনে সূর্য দেবতা (Tona tiuh) একটা সুদৃশ্য মঞ্চের উপর ওঠে।