০২:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩০)

দাক্ষিণাত্য তাম্রলিপ্তি থেকে হিউএনচাঙ হীনযানাশ্রয়ী দেশগুলির মধ্যে প্রধান সিংহল দ্বীপে যাওয়ার জন্যেই বেশী ব্যগ্র হয়েছিলেন। এমন কি প্রত্যহ রাত্রে তিনি

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৯)

আব্দুল জব্বার (১৯২৬-১৯৫২] ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার এসেছিলেন ময়মনসিংহের এক দরিদ্র পরিবার থেকে। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় গৃহত্যাগ করেন এবং

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৮)

১১৩৪০+৮৩৪৩ = ১৯৬৮৩, ২০৩৭-৭৩-৮০০০+৩৪৩=৮৩৪৩। প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন এখানে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য (a+b)³= a³+b³+3ab(a+b) এই সূত্রটির সাহায্যে সমাধান করেছেন। শ্রীধরাচার্য ত্রিশতিকায় বলেছেন-

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৯)

তাম্রলিপ্তি বন্দর থেকে সেকালে পূর্বদ্বীপপুঞ্জ, চীন-জাপান ইত্যাদিতে বহু জাহাজ যাতায়াত করত। যষ্ঠ শতাব্দীতে চৈনিক পরিব্রাজক ফা হিআন্ এই বন্দর থেকেই

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৮)

আবদুল্লাহ সরকার লেন বংশাল বলতে যে এলাকাটি আমরা জানি, তার একটি অংশের নাম আবদুল্লাহ সরকার লেন। আবদুল্লাহ সরকার ছিলেন হাজি

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৭)

এরপর দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য সমাধান করেছেন এইভাবে- ন্যাসঃ ৯/২৭/১২৫ জাতাঃ ক্রমেণ ঘনাঃ ৭২৯/১৯৬৮৩/১৯৫৩১২৫ অথবা রাশিঃ।১। অন্য খণ্ডে ৪।৫। আভ্যাং রাশির্হতঃ ১৮০।

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৮)

এই বিবরণে হিউ এনচাঙের উদার মনের পরিচয় পাওয়া যায়। হিউএনচাঙ সমতট বা দক্ষিণ বাংলার সম্বন্ধে বলেছেন, ‘জমি খুব উর্বরা। রাজধানীর

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৭)

আবুল বরকত [১৯২৭-১৯৫২] ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে যে ক’জন শহিদ হন তাঁদের মধ্যে আবুল বরকত অন্যতম। মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ছিলেন তাঁরা।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৬)

অর্থাৎ সমরাশিকে সমরাশি দ্বারা তিনবার গুণ করিলে ঘন পাওয়া যায়। শেষ রাশির ঘন বাহির করিয়া রাখিতে হইবে। তাহার পর, শেষ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৭)

হিউএনচাঙ যদিও এ যাত্রায় কামরূপ যান নি, পরে গিয়েছিলেন, তবু কামরূপ সম্বন্ধে তিনি যে বিবরণ দিয়েছেন তা এখানে দেওয়া হল।