
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার নেমীচন্দ্র গোম্মটসারে ৩৪৫তম গাথায় যা বলেছেন তাথেকে আমরা দশাঙ্ক সংখ্যার কথাই স্পষ্টভাবে বুঝতে পারি। নেমীচন্দ্র লিখেছেন: একঠ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৪৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে কান্ত বাবু কাশীমবাজার হইতে কলিকাতায় আসিয়া বাস করেন। প্রথমে তিনি বড়বাজারে একটি ক্ষুদ্র রাটীতে বাস

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪২)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকা এবং ভারতীয় ভাষার মিল সম্পর্কে আমাদের একথা বলতে হবে যে এই মিলের মূল উৎস বা ক্ষেত্র হল সভ্যতার

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১২৪)
শশাঙ্ক মণ্ডল ভূত প্রেত দেওতা দানো সাপ বিছা বেঙ মনসা বাসুকি বান্ধি। ইত্যাদি গ্রামে বন্ধন অনুষ্ঠান শেষে কালো মুবগিকে গ্রামের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার বায়ুপুরাণে এক জায়গায় বলা হয়েছে: একং দশ শতঞ্চৈব সহস্রঞ্চৈব সংখ্যয়া বিজ্ঞেয়মাসহস্রং তু সহস্রাণি দশাযুতম্ ॥ একং শতসহস্রং

নতুন হাড় পরীক্ষায় ব্রিটিশ ইতিহাস পুনর্লিখন করতে পারে, বিজ্ঞানীরা বলছেন
পল্লব ঘোষ রোমান দখলের শেষ থেকে অ্যাংলো-স্যাকসন এবং ভাইকিং আক্রমণ পর্যন্ত – প্রাচীন হাড়ে DNA পরীক্ষার একটি নতুন পদ্ধতি ব্রিটেনের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৪৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ১৭৭২ খৃঃ অব্দে কার্টিয়ার সাহেব অবসরগ্রহণ করিলে, হেষ্টিংস মান্দ্রাজ হইতে তাঁহার পদে গবর্ণর নিযুক্ত হইয়া আসেন। তিনি

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪১)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মিল-এর ছড়ানো প্রেক্ষাপট ছাড়িয়ে আমরা ইনকাও সংস্কৃত শব্দের গঠন ও অর্থগত মিল-এর একটি চিত্র তুলে ধরতে পারিঃ (চলবে) ইনকা

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১২৩)
শশাঙ্ক মণ্ডল পূজা উপলক্ষে কলা বুট ছোলা মুগ পাঁচ রকমের শস্য, মিষ্টান্ন, খই মুড়কি নারকেল আতপ চাল প্রদীপ গঙ্গা জল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার যাই হোক এবার বিভিন্ন পুরাণগুলির মধ্যে দশাঙ্ক সংখ্যার খোঁজ পাওয়া যায় কিনা দেখা যাক। আমরা লক্ষ্য করলেই