
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় বিশে- যতঃ তৎকালে ভাগীরথী বড়নগর হইতে আরও দূরে প্রবাহিতা ছিলেন। এরূপ অবস্থায় সিরাজের তরণী হইতে তারাকে দর্শন

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াদের এই ধর্মীয় বিশ্বাস একথাও বলে যে মানুষের কথা, শব্দও ঈশ্বরের ঘরের রূপ গ্রহণ করে।এইভাবে ধূপ, বালচে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৩৬)
শশাঙ্ক মণ্ডল শিল্প-বাণিজ্য তৃতীয় অধ্যায় কেন্দ্রীভূত মূলধন কোনদিন প্রাথমিক উৎপাদককে সংহত করতে পারেনি। উৎপাদন প্রক্রিয়ার মাত্রা ক্ষুদ্রই থেকে গেছে- এ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ভবানীর, কন্যা তারা অত্যন্ত রূপবতী ছিলেন। কথিত আছে, এক- দিবস। তিনি বড়নগরের প্রাসাদশিখরে স্নানান্তে উন্মুক্তকেশে পাদচারণ করিতেছিলেন,

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-১৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াদের শিল্পীমন এবং দক্ষতার পরিচয় প্রকাশিত হয়েছে কোপানে আবিষ্কৃত সিঁড়ির (Stairway) স্থাপত্যের মধ্যে। বারান্দাটি অনেকটাই চিত্রাঙ্কণ দ্বারা

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৩৫)
শশাঙ্ক মণ্ডল শিল্প-বাণিজ্য তৃতীয় অধ্যায় বণিকরা সবসময় প্রচলিত ব্যবস্থার পক্ষে ছিল, সামন্ততান্ত্রিক কৃষি-অর্থনীতিকে পরিবর্তন করার কোন প্রয়োজন তাদের কাছে অনুভূত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৭০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় অবশিষ্ট প্রায় সমস্তই পুণ্যকার্য্যে ব্যয়িত হইয়া যাইত। তৎকালে বঙ্গের সমস্ত জমীদারদিগের মধ্যে নাটোরবংশের আয় সর্ব্বাপেক্ষা অধিক ছিল।

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-১৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ভুট্টা এবং অন্যান্য শস্য মায়া জনগোষ্ঠীর মানুষ যেসব দ্রব্য তাদের দৈনন্দিন সরল জীবনে ব্যবহার করত তার কিছু

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৩৪)
শশাঙ্ক মণ্ডল শিল্প-বাণিজ্য তৃতীয় অধ্যায় ধানচালের বড় ব্যাপারীদের নিজস্ব পরিবহণ ব্যবস্থার অঙ্গ হিসাবে বড় বড় নৌকার মালিকানা তাদের হাতে থাকত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৬৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রেনেলের কাশীমবাজার দ্বীপের মান- চিত্রে বড়নগরের প্রাধান্য প্রতিপাদনের জন্য তাহার নাম বৃহদক্ষরে লিখিত হইয়াছে। বড়নগর তৎকালীন মুর্শিদাবাদের