মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৩০)
তাঁহারা সর্ব্বদা নর্তকীপরি-বেষ্টিত হইয়া আমোদপ্রমোদে বিভোর থাকিতেন, কখনও রাজকার্য্যে মনোনিবেশ করিতেন না। কিন্তু ইংরেজ ঐতিহাসিকগণ তাঁহাদের স্বদেশবাসী ও কোম্পানীর রাজত্বের
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৬২)
বাঙালির খাবার হয়তো বলা যাবে। শহর যখন মেট্রোপলিটন হয়ে ওঠে তখন তা হয় মিশ্রণ, স্থানীয় বৈশিষ্ট্য তখন দ্রুত লোপ পায়।
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৬২)
এক জায়গায় বলা হয়েছে “একটি সংখ্যা আছে তার সমস্তটার সঙ্গে এক সপ্তমাংশ যোগ দিলে উনিশ হয়। বীজগণিতের উৎপত্তি কোথায় বর্তমান
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩২৯)
সেই চাকচক্যে হেষ্টিংস সাহেবের চক্ষু ঝলসিত হইয়া যায়। দেবীসিংহ মুর্শিদাবাদসমিতির সহকারী কাৰ্য্যাধ্যক্ষ নিযুক্ত হইয়া, সেই সমস্ত তরুণবয়স্ক ইংরেজ যুবকদিগকে হস্তগত
বিজ্ঞানের ইতিহাসে বৈপ্লবিক পরিবর্তন
১৬শ শতকে জ্যোতির্বিদ নিকোলাস কপারনিকাসের আবিষ্কারের আগে পৃথিবীকে মনে করা হতো মহাবিশ্বের স্থির কেন্দ্র। তাঁর গবেষণার পর প্রমাণিত হয়, পৃথিবী
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৬১)
কোফতার কথা বলতে গেলে কালিয়ার কথা বলতে হয়। একরকম কালিয়া হতো ঢাকায় যার নাম ছিল জাহাজি কালিয়া। তার উল্লেখ আছে
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৬১)
উপযুক্ত শ্লোকে এবং অন্যত্র এ বিষয়ে যা কিছু আলোচনা করেছেন তা থেকে স্পষ্টই বোঝা যায় তিনি নিম্নলিখিত বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩২৮)
এই বিস্তৃত ভূভাগ হইতে বার্ষিক ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকার রাজস্ব আদায় হইত। সুতরাং সমিতিতে কিরূপ উপযুক্ত লোক নিযুক্ত করিলে,
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৬০)
কাবাব মধ্যলাচ্য থেকে শুরু করে উপমহাদেশের সব অঞ্চলে সবসময়ই প্রচলিত ছিল। ঢাকার কাবাব নিয়ে যারা লিখেছেন তাদের প্রত্যেকেই একই ধরনের
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৬০)
কোন সংখ্যাকে শূন্য দিয়ে গুণ করে তার সঙ্গে সংখ্যাটির অর্ধেক যোগ করে তার তিনগুণকে শূন্য দিয়ে ভাগ দিলে ৬০ হবে।



















