
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাহাতে সুসভ্য ইংরেজ জাতির সুসভ্য গবর্ণর লিখিয়া পাঠান যে, রাজমাতা হয় ত সৈন্যদিগকে বঞ্চনা করিবার জন্য বিজয়গড়

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু শোকসূচক কোনো পরিচ্ছদ পরিধানের রীতি নেই। ভিক্ষুদের পক্ষে মৃতের জন্যে বিলাপ করা বারণ। হিউএনচাঙ অন্তর্জলির প্রথারও বিবরণ দিয়েছেন।

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এইভাবেই আজতেকীয় ত্রিকোণ জোট-এর সূচনা হয়। তেনোচিতলান, তেক্সেকো এবং তাকোপান এর জোট পরবর্তী একশ বছর মেক্সিকো উপত্যকায় আধিপত্য বিস্তার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আমরা পূর্বেই বলেছি স্থানীয়মান সহকারে সংখ্যাপাতন পদ্ধতি নিঃসন্দেহে মানব-জাতির একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার। তবে এটি কে, কবে এবং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় যদি তিনি ইহাতে কৃতকার্য্য হইতে পারিতেন, তাহা হইলে তীর্থক্ষেত্রে প্রকৃত পুণ্যের সঞ্চয় করিয়া, চিরদিনই হিন্দুর নিকট আদরণীয়

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫২)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু ভব্যতা প্রকাশ নয় রকমে হয়- ১ মিষ্ট সম্ভাষণ, ২ মাথা নুইয়ে সম্মান প্রদর্শন, ৩ দুই হাত উঁচু করে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক কোয়ালিক শাসন-এর প্রেক্ষাপট আজতেকদের পূর্বপুরুষ সম্পর্কে একটি লোকগল্প প্রচলিত আছে। বলা হয় একটি ঈগল পাখি ক্যাকটাস পাতা ছিড়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১২৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার বৌদ্ধ সাহিত্যে মুদ্রা, গণনা এবং সংখ্যায়ন এই তিন ধরণের গণিতের উল্লেখ থাকতে দেখা যায়। মুদ্রা হচ্ছে আঙ্গুলের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু সামাজিক প্রথা হিউএনচাঙ সাধারণভাবে জাতিভেদ বর্ণনা করেছেন। এর খুঁটিনাটির গোলক-ধাঁধাঁর মধ্যে প্রবেশ ক’রে সময় নষ্ট করেন নি। তিনি

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যিনি আজলান (Aztlan) থেকে এসেছেন। ১৮১০ খ্রিষ্টাব্দে আলেকজাণ্ডার ভন হুমবোলট প্রথম আজতেক (Aztec) শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন। বাণিজ্য প্রথা, ধর্ম,