
ইশকুল (পর্ব-৩৩)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এরপর তিমুক্কা আর আমি উঠে এলুম ফেক্কার জাহাজে। ওদিকে শত্রুর নৌসেনাদের মাথাগুলো জলের ওপর জেগে রইল।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৯)
হানিফ মোল্লা তাহার সুকণ্ঠের গান আকাশ-বাতাস ছাড়াইয়া আমার সেই বালকমনকে কোন সুদুরে লইয়া যাইত। এইভাবে ৭/৮ দিন গাবপানি দিয়া নৌকা

ইশকুল (পর্ব-৩২)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ আমার পিঠে দু-দুবার মাটির ঢেলা এসে লাগল। তিষ্কার টুপি তো উড়ে গিয়ে পড়ল জলে। আমাদের গোলাবারুদ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৮)
হানিফ মোল্লা আমাদের গ্রামের হানিফ মোল্লার পরিবারের সঙ্গে আমাদের পরিবারের বড়ই অন্তরঙ্গ ভাব ছিল। হানিফ মোল্লার এক ভাই কানু মোল্লা

ইশকুল (পর্ব-৩১)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ফেদুকা, তিঙ্কা, ইয়াংকা সূক্কারন্তেইন আর আমি সবেমাত্র গোরোদুকি খেলা শুরু করতে যাচ্ছি এমন সময় মুচির ছেলেটা

ভূত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কি বাদামই হোত শ্রীশ পরামানিকের বাগানে। রাস্তার ধারেই বড় বাগানটা। অনেক দিনের প্রাচীন গাছপালায় ভর্তি। নিবিড় অন্ধকার বাগানের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৭)
গ্রাম্য-মামলা এইভাবে সাক্ষীদিগকে শিখাইতে শিখাইতে প্রায় রাত ভোর হইয়া আসিত। শেষরাতে উঠিয়া মা সাক্ষীদের জন্য রান্না করিয়া রাখিতেন। তাহা সাক্ষীরাই

ইশকুল (পর্ব-৩০)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ তাড়াতাড়ি চাবির গোছা হাতে নিয়ে দরজার দিকে এগোলুম। পেছন থেকে মা সাবধান করে দিলেন: ‘বইয়ের বাক্সের

ঠগিনী
আবু ইসহাক সরকারি কর্মজীবীর সংসারে সবচেয়ে তাড়াহুড়োর সময় হচ্ছে ভোরবেলাটা। এ সময়ে গৃহকর্তা ব্যস্ত থাকেন গোসলখানায় আর গৃহকর্ত্রী রান্নাঘরে। ইলিয়াস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৬)
গ্রাম্য-মামলা পূর্বেই বলিয়াছি আমার পিতার অবস্থা ভালো ছিল না। মাত্র সাত টাকা বেতনে তিনি ফরিদপুর হিতৈষী মাইনর স্কুলে মাস্টারি করিতেন।