০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩০) প্রোটিন নির্মাণ: ন্যানোটেকনোলজির নতুন যুগ ‘একই কাঠামো গড়ে ভিন্ন ফল আশা করা উন্মাদনা’: লস অ্যাঞ্জেলেস কি নিজেকে দাবানল-নিরাপদ করতে পারবে? কীভাবে সিঙ্গাপুরকে ‘তৃতীয় চীন’ হওয়া থেকে রক্ষা করেছিলেন—লি কুয়ান স্বৈরাচারের কবলে যখনই দেশ, তখনই ফিরে আসে নূরুলদীন সন্ত্রাসবিরোধে দ্বৈত মানদণ্ড নেই: ব্রিকসের দৃঢ় ঘোষণায় পহালগাম হামলার তীব্র নিন্দা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ৭৩ সালে বস্তিবাসী ছিলো ৮ শতাংশ এখন ৪০ শতাংশ হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-০৪)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ “আচমকা কালি ধেবড়ে গেছে, তো আমি কী করব। আর ওই গুবরে পোকাটার জন্যে আমার কী দোষ?

এয়ার গান

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় হাবুল নাকি পাস করেছে ফার্স্ট হয়ে। কথাটা শুনে গর্বে তার বুকটা তো ফুলে উঠলো দশ হাত। হাওয়ার ওপর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩১)

কেদারীর মা আমার মায়ের সুখদুঃখের অন্তরঙ্গ দরদি ছিল কেদারীর মা। রহিমের মা বু, আর ছেলে কেদারীকে রাখিয়া কেদারীর বাপ মরিয়া

ইশকুল (পর্ব-০৩)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ঘণ্টাঘরের মিনারের মাথায় উঠতে ভারি ভালো লাগত আমার। একমাত্র ইস্টারের সময়ই বাচ্চাদের ঘণ্টাঘরে উঠতে দেয়া হত।

উত্তরণ

আবু ইসহাক গাই নেই, বাছুর নেই, তবুও রুস্তম দুধ যোগান দেয়। গাই-বাছুর যাদের নেই তারা যোগান দেয় কিনে। কিন্তু রুস্তম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩০)

আমার মা আমাদের গ্রামে আলিমদ্দি মোল্লার বাড়িতে আর বাহাদুর খাঁর বাড়িতে খেজুরের রস জ্বাল দিয়া গুড় তৈরি হইত। সকাল হইলে

ইশকুল (পর্ব-০২)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আর কী আশ্চর্য, সেখানে গিয়ে দেখা গেল গিজে’র গায়করা যেখানে দাঁড়িয়ে গান করে তার পাশটিতে দাঁড়িয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৯)

আমার মা মাঝে মাঝে ইলিশ মাছের হালি যখন দুই আনা তিন আনায় নামিত, তখন বাজান একসঙ্গে সাত-আটটি মাছ কিনিয়া আনিতেন।

ইশকুল (পর্ব-০১)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আমাদের আরজামাস শহরটি ছিল ভারি শান্ত আর ছোট্ট একটুখানি জায়গা, নড়বড়ে বেড়ায়-ঘেরা ফুল আর ফলের বাগানের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৮)

আমার মা শীতের মৌসুমে কুম্ভকারেরা হাঁড়িপাতিল লইয়া আমাদের গ্রামে বেচিতে আসিত। চাষী-বধুরা চিটাধানের সঙ্গে কিছু আসল ধান মিশাইয়া সেই হাঁড়িপাতিলের