পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৭)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই পুস্তকখানা বন্ধুমহলে এবং কোনো কোনো বন্ধুর পিতা-মাতাকে দেখাইয়া যে কত তারিফ পাইয়াছি তাহা ভাবিলে আজও গৌরবে আমার
ইশকুল (পর্ব-৪০)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ এরপর দেখা দিল খাবারের ঘাটতি। মাখন, ডিম আর দুধ ভোরবেলাতেই বাজার থেকে চড়া দামে বিক্রি হয়ে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৬)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য কথা বলিতে বলিতে কথা আর শেষ হইতে চাহে না। আরও কত কথা আসিয়া পড়ে। সেদিন প্রথম জানিলাম, ময়নামতির
ইশকুল (পর্ব-৩৯)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ গ্রীষ্ম শেষ হয়ে আসছিল। ফেঢুকা তখন ওর দ্বিতীয় পরীক্ষার পড়াশুনো নিয়ে ব্যস্ত আর ইয়াৎকা সুকারন্তেইন জনরে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৫)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য আমি যখন ক্লাসে টুতে উঠিলাম তখন এস. ডি. ও. বাবু বিশ্বেশ্বর ভট্টাচার্য মহাশয়ের বাসা হইতে দুইটি ছাত্র আসিয়া
ইশকুল (পর্ব-৩৮)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ উনি চুপ করলেন আর রাগে মুখটা কালো করে একবার মা-র দিকে তাকালেন। মা এতক্ষণ দু-চোখ টেবলক্লথের
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৪)
হিতৈষী স্কুলে প্রতিদিন আমি আমার পিতার সঙ্গে স্কুলে যাইতাম। আমার পিতাকে আমার তখন এত ভালো লাগিত যে সর্বদা তাঁহার সঙ্গে
ইশকুল (পর্ব-৩৭)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ যাদের ইচ্ছে হয় লড়াই করুক, কিন্তু আমার কী দায় পড়েছে। আমি তো জার্মানদের কাছে কিছু ধারি





















