০৬:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮২)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘তখন প্রধানমন্ত্রী ভাণ্ডী ও অন্যান্য রাজকর্মচারীরা হর্ষবর্ধনকে সর্বগুণে মণ্ডিত দেখে তাঁকেই রাজা হতে আমন্ত্রণ করলেন। হর্ষবর্ধন প্রথমে অনিচ্ছা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৬)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় তার ফলে স্থাপত্য-সৌকর্যর কোনরকম অভাব নেই। প্রতিবছর লাতিন আমেরিকা, উত্তর মধ্য আমেরিকাসহ ইউরোপের কিছু দেশ থেকে পর্যটকরা এই স্থাপত্য

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৫)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী কথিত দ্বিতীয় আর্যভটকে অস্বীকার করতে গেলে বিরোধীযুক্তিগুলি এইরকম হবে। (১) Al-ntf এর উল্লেখ, কুহুমপুরের আর্যভটের গ্রন্থ।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ কত দিন, কত মাস, কত বৎসর অতীত হইল, আজিও বঙ্গদেশে গঙ্গাগোবিন্দের নাম সমান ভাবেই চলিয়া

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮১)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু কান্যকুব্জ নগর সম্বন্ধে হিউএনচাঙ বলেন, ‘নগর লম্বায় ২০ লি, চওড়ায় ৪।৫ লি। নগরের চতুর্দিকে একটা শুখনো পরিখা আছে।

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৫)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই ভাগটির আজতেকীয় নাম হল কামপানন্স (Campana)। গোটা শহরকে খাল বা ছোট নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৪)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার দেখা যাক আর্যভটীয় গ্রন্থটি কোন আর্যভটের রচনা। আর্যভটীয়ের রচনা-কার নিশ্চয়ই ব্রহ্মগুপ্তের পূর্ববর্তী ছিলেন। কারণ ব্রহ্মগুপ্ত এ’র

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮০)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হর্ষবর্ধন যে কেবল পরাক্রমশীল নৃপতি ছিলেন তাই নয়। তিনি নিজে বিদ্বান গুণী ও সংস্কৃতিবান ছিলেন। তাঁর রচিত তিনখানা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজের কিছু বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ আগের অধ্যায়গুলিতে আলোচিত বিষয় থেকে আমরা সহজেই বুঝতে পারি আজতেক সমাজ সভ্যতার

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৯)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই সিঁড়িগুলিতে পূজা দিয়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ধরে দক্ষিণ-পূবে এসে কান্যকুজে উপনীত হলেন। তখন ৬৩৬ খৃস্টাব্দ। এ সময়ে কান্যকুব্জ