
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৬০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় অল্পদিনের মধ্যে হেষ্টিংসের অত্যাচার, অবিচার ও কোম্পানীর ক্ষতিকর কার্য্যের কথা ইংলণ্ডে আন্দোলিত হইতে লাগিল। সকলে অবগত হইলেন

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই স্থির ‘ক’রে, আরও কয়েকজন সন্ন্যাসীর সঙ্গে হিউএনচাঙ সম্রাট থাই-চুঙের কাছে আবেদন করলেন যে, তাঁদের চীনদেশ ত্যাগ ক’রে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪০)
শশাঙ্ক মণ্ডল ‘আইলারে আইলারে পীর আইলা আহারবান। সুন্দর খায়ায়ে মাণিক দরিয়া হইলা পার শ্যাম সুন্দর আলি পীর মুখে চম্পা দাড়ি।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার সেখানে দুর্যোধন প্রভৃতির সঙ্গে ১৩ বৎসর বাস করলেন। পরে যতুগৃহে ৬ মাস কাটানোর পর বেরিয়ে পড়লেন। পথে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ১৭৭৩ খৃঃ অব্দে কান্ত বাবু প্রকাশ্য নীলামে ১৯টি পরগণার জমিদারী ৫ বৎসর মেয়াদে বন্দোবস্ত করিয়া লইয়াছিলেন। ১৭৭৩

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু সুচুয়ানের রাজধানী চেংটু শহরে আরও অনেক পলাতক সন্ন্যাসী ও পণ্ডিতদের সঙ্গে তাঁদের দেখা হল। কুঙ হুইসসস্থর মঠে এঁদের

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল বদর পীর নদী মাতৃক সুন্দরবনের মানুষদের বিশেষ আরাধ্য নদীদেবতার নাম দরিয়া পীর। নদীতে নৌকা চালানোর ক্ষেত্রে যাতে কোন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার মহাভারতের শান্তিপর্বের কোন এক জায়গায় নাম সংখ্যার প্রয়োগ দেখতে পাওয়া যায়। এই শান্তিপর্বে বলা হয়েছে: “পঞ্চাশতং যট,

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নদীর যে তট এক্ষণে নানাবিধ শস্যরাশিতে পরিপূর্ণ হইয়া, শ্যামলতার পবিত্র রাজ্য বলিয়া প্রতীত হইতেছে, পরক্ষণে হয়ত মহাপ্লাবনে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই সময়ে চীনদেশে মহা যুদ্ধবিপ্লব আরম্ভ হল। চীনের সুই রাজবংশের পতন হল আর সিংহাসনের নানা দাবিদারদের মধ্যে সংঘর্ষ