
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৫৬)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় লবণের দাম বিভিন্ন সময়ে বাড়ানো হলেও প্রাথমিক উৎপাদকদের মজুরি বাড়েনি। গরিব মানুষদের বাধ্য করা হয়েছে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় পুত্রের দুরবস্থার কথা শুনিয়া পদ্মনাভ নিজে সমস্ত অর্থ পরিশোধ করিয়া নন্দকুমারকে লাঞ্ছনা হইতে অব্যাহতি প্রদান করেন। নন্দকুমারের

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ভেষজ ডাক্তারের বিশেষ কাজ দৈনন্দিন জীবনের খুব স্বাভাবিক দিক হল রোগ ভোগ। মায়া জনগোষ্ঠীর আত্মা-বিশ্বাসের সীমানা এই লতা, গাছ,গুল্ম

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৫৫)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় এ সময়ে সল্ট চৌকির সুপার যিনি অবশ্যই সাহেব হবেন তাঁর মাসিক বেতন দুই হাজার টাকা।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রাজস্ববিষয়ে নন্দকুমারের দক্ষতা দিন দিন বৃদ্ধি পাইতে থাকার, নবাব আলিবর্দী খাঁর রাজত্বসময়ে তিনি হিজলী ও মহিষাদলের আমীন

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় জমি সংরক্ষণের পবিত্রতা এবং আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা মায়াদের মধ্যে প্রচলিত লোকাচার, ধর্মীয় বিশ্বাস মূলত তাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে একাত্মভাবে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৫৪)
শশাঙ্ক মণ্ডল লবণ তৃতীয় অধ্যায় ১৮৪৬ খ্রীষ্টাব্দে বালিয়া লবণ চৌকির (তখনও বসিরহাট নামটি বহুল প্রচলিত হয়নি) ভারোগা ছিল শেখ কাসিমুদ্দিন।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে ভারতের চতুদ্দিকে ঘোর রাজনৈতিক বিপ্লব উপস্থিত হইয়াছিল। কিন্তু বাঙ্গলারাজ্য তৎকালে কাৰ্য্যদক্ষ নবাবাগ্রণী মুর্শিদকুলীর তর্জনীতাড়নে স্থিরভাবে

মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় অনেক ক্ষেত্রে গুহার নাম অনুযায়ীই নিকটতম বসতির নামকরণ করা হয়েছে। এমন তথ্যও আছে যা থেকে আমরা জানতে পারি যে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৮৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এ প্রবন্ধে মহারাজ নন্দকুমারের একটি। সংক্ষিপ্ত জীবনী প্রদত্ত হইতেছে। তাঁহার জীবনী সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্যের আলোক ও অন্ধকারে