০৪:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইতিহাস

ইসলাম ধর্ম: মুসলমানদের ঈদ উদযাপন যে ভাবে শুরু হয়েছিল

দুনিয়া জুড়ে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ। এর একটি ঈদ-উল ফিতর, আর অন্যটি ঈদ-উল আযহা, যাকে কোরবানীর ঈদও বলা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   আলিবর্দী সসৈন্তে মুর্শিদাবাদাভিমুখে অগ্রসর হইয়া নিজ যাত্রার কথা জগৎশেঠকে’ ও নবাবকে লিখিয়া পাঠান। নবাবকে চতুরতাপূর্ব্বক তিনি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   বালিকার পরিণর প্রদান করিয়াছিলেন। তাহার গাঁয় রূপবতী করা তৎকালে এতদঞ্চলে দূর হইত না। বালিক্ষাবয়সেও তাহার রূপের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   জগৎশেঠ উপাধির সঙ্গে ফতেচাঁদ সম্মানের চিহ্নস্বরূপ মতির কুণ্ডল ও হস্তী প্রভৃতি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। শেঠদিগের বংশবিবরণী হইতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৬)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   সেই রাজস্ব দিল্লীতে প্রেরিত হইত। কিন্তু নগদ টাকা প্রেরণে, সময়ে সময়ে অসুবিধা ঘটত বলিয়া, শেঠগণ রাজস্ব

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   সন্ধ্যা হইল, তথাপি হীরানন্দ বন হইতে প্রত্যাবৃত্ত হইলেন না। সহসা একটি আর্তনাদ ‘তাঁহার কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হইল;

বঙ্গাব্দ: বাংলা সনের প্রবর্তক মুঘল সম্রাট আকবর, না কি গৌড়ের রাজা শশাঙ্ক?

সারাক্ষণ ডেস্ক শুভজ্যোতি ঘোষ মুঘল বাদশাহ আকবর নন, বরং গৌড়ের প্রাচীন রাজা শশাঙ্কই যে বাংলা সন বা ‘বঙ্গাব্দ’ প্রবর্তন করেছিলেন,

বাংলার বারভূঁইয়া বা বারো ভূঁইয়াদের বিদ্রোহ ও পতন যেভাবে হয়েছিল

সারাক্ষণ ডেস্ক সায়েদুল ইসলাম বাংলায় তখন আফগান সুলতানরা বহু বছর ধরে অনেকটা স্বাধীনভাবে রাজত্ব করে আসছিলেন। বহু বছর ধরে এই

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   শেঠদিগের ক্ষমতা ও অর্থের তুলনা ছিল না। ভারতের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে তাঁহাদের গদী সংস্থাপিত থাকায়, বাদশাহ

প্রাচীন পম্পেই নগরী: আগ্নেয়গিরির ছাই-লাভা সরাতেই বেরিয়ে এলো অপূর্ব কীর্তি

ইতালির দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি বন্দর নগরী পম্পেই। রোমান এই শহরটি যা ৭৯ খ্রিস্টাব্দে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে পুরো  শহরটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল