
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রাধাচরণের বাটী হুগলীর নিকটে ছিল। তাঁহার আর এক জামাতা ভদ্রপুরেই বাস করিতেন। জগচ্চন্দ্রের প্রতি মহারাজ তাদৃশ সন্তুষ্ট

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় লোকগল্পের আরেক অংশ থেকে জানা যায় স্প্যানিশ অনুপ্রবেশের পর আর্কবিশপ তারিবিও দে মগ্রভেগোকে এই পর্বতকেন্দ্রে পাঠান হয়। এই পাথুরে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১২)
শশাঙ্ক মণ্ডল সাহিত্য পঞ্চম অধ্যায় বিশেষ করে চাষি সম্প্রদায়ের মানুষরা শিক্ষার প্রয়োজন অনুভব করত না। আর ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার খরোষ্ঠী বা ব্রাহ্মীলিপির সাহায্যে ছোট ছোট সংখ্যাকে লিখতে বিশেষ অসুবিধা হোত না। অসুবিধা হোত বড় সংখ্যাকে লিখতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহারাজের দেবভক্তিও অতুলনীয় ছিল। তিনি ভদ্রপুরে নবরত্বের এক মন্দির স্থাপন করিয়া, তাহাতে লক্ষ্মীনারায়ণের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন। বৃন্দাবনচন্দ্র

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বীরাকোচা উৎসব হল বছরের সবচেয়ে সেরা উৎসব। এই উৎসবে অঞ্চলের সব যুবকযুবতী সমবেত হন এবং তাদের একটি করে নাম

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১১)
শশাঙ্ক মণ্ডল সাহিত্য পঞ্চম অধ্যায় বাংলা ভাষার পাশাপাশি মুসলমান অধ্যুষিত এলাকায় মুসলমান ছাত্রদের জন্য ফারসি ভাষা শেখানো হত। রক্ষণশীল সমাজে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪)
প্রদীপ কুমার মজুমদার পণ্ডিতেরা অনুমান করেন ব্রাহ্মী লিপি এবং সংখ্যা লিখন পদ্ধতি ভারবর্ষের নিজস্ব সম্পদ। মনে হয় এটিই আমাদের জাতীয়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় অদ্যাপি সেই চিত্র নন্দকুমারের দৌহিত্রবংশীয় কুঞ্জঘাটা রাজবংশীয়গণের নিকট বর্তমান আছে। তাঁহারা প্রত্যহ তাঁহার পূজা করিয়া থাকেন। বঙ্গের

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকা জনগোষ্ঠীর লৌকিক বিশ্বাস, ধর্মীয় ভাবনা, দেবদেবী এসবের মধ্যে একটি নিজস্বতা আছে। আবার অন্য দিক থেকে কোন কোন সময়