
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২৬)
ও কে হোটেল সাদ উর রহমান লিখেছেন-ঢাকার প্রথম হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ও কে হোটেল। ঢাকায় আসলেই উন্নতমানের আবাসিক হোটেলের অভাব

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৫)
সংক্ষিপ্ত নিয়ম: ঘন বিয়োগ কর, বীজের বর্গকে ৩ দিয়ে গুণ করে ভাগ দাও অর্থাৎ ৩০১২, ভাগফলের বর্গকে পূর্বের বীজকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৬)
ইংরাজের আমলের আগে এদেশের সম্পূর্ণ অরাজকতার যে একটা ছবি মনে আসে, সেটা হয়তো সত্য না হতেও পারে। হিউএনচাঙএর সময়ে এদেশের

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২৫)
কলকাতা থেকে ঢাকায় আসা ইস্পাহানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি ১৯৪৮ সালে ৩৫ বিঘার এই বাগানবাড়িটি জিতেন্দ্র কুমারের কাছ থেকে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৪)
অর্থাৎ প্রথম রাশিটি ঘনের স্থান। পরের দুইটি স্থান ঘন ভিন্ন; অবশিষ্ট সেই প্রকার। শেষ ঘন স্থান হইতে ঘন গ্রহণ করিতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩২১)
একদা সন্ধ্যার প্রাক্কালে তাঁহার একজন পরিচারিকা বলিয়া উঠে,-“সন্ধ্যা হইল, বাস্স্নায় আগুন দিতে হইবে।” লালবাবু বুঝিলেন যে, জীবনেরও সন্ধ্যা উপস্থিত; অতএবা

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৫)
বিহারের চারিদিকে পাথরের দেওয়ালে বোধিসত্ত্বের জীবনের নানা ঘটনা অঙ্কিত আছে। এই ছবিগুলি অতি চমৎকার আর নির্ভুল।’ অবশ্য গোঁড়। বৌদ্ধ হিউ

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২৪)
শুরু থেকেই ইউসুফের পণ্য বাজার পায়। ব্যবসা বাড়তে থাকে। ইউসুফ হজ্জ্ব করেন, গোয়ালঘাট মহল্লার সরদার নির্বাচিত হন। আহমদিয়া মসজিদ ঢাকার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৩)
অবধেশ নারায়ণ সিং এ সম্পর্কে একটি সুন্দর উদাহরণ তুলে ধরে দুই পদ্ধতির সামঞ্চস্ত প্রমাণ করেছেন। তাঁর উদাহরণটি এখানে তুলে ধরলাম-

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩২০)
১৮০১ খৃঃ অব্দে প্রাণকৃষ্ণ বোর্ড অব রেভিনিউর নিকট হইতে সুপ্রসিদ্ধ বাগওয়ান ও নলদী পরগণা ক্রয় করেন; এবং বীরভূম জেলার জোবীর