
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় অর্ম্মের লিখিত বিবরণানুসারে ও রেনেলের পলাশী যুদ্ধ- ক্ষেত্রের চিত্র দর্শনে এইরূপ প্রতীতি’ হয় যে, রায়দুর্লভের দক্ষিণ পরিখার

৫০ হাজার বছর আগে যে খাটো মানুষরা ইন্দোনেশিয়ার একটি দ্বীপে বাস করতো
সারাক্ষণ ডেস্ক প্রাচীন মানুষের একটি হবিট-আকৃতির প্রজাতি, যা প্রায় ৫০,০০০ বছর আগে ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেস দ্বীপে বসবাস করত, যা বিজ্ঞানীদের বিভিন্নভাবে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনি কুঞ্জটি দেখিয়াছিলেন বলিয়া উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। বর্তমান পলাশী গ্রামের উত্তর-পূর্ব্ব ও নবগ্রাম তেজনগরের দক্ষিণ পূর্ব্বে একটি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় আর একজন বলিয়াছেন যে, “কোন নিরপেক্ষ ইংরেজ ৯ই ফেব্রুয়ারী হইতে ২৩ শে জুন পর্যন্ত সমস্ত ঘটনাবলীর বিচার

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নিরপেক্ষ ব্যক্তি- মাত্রেই স্বীকার করিয়া থাকেন যে, পলাশীতে প্রকৃত যুদ্ধ ঘটে নাই; ইংরেজেরা একরূপ বিনাযুদ্ধেই পলাশীতে জয়লাভ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাঁহারা বলেন, ক্লাইব স্বীয় সৈন্যদিগকে আম্রকুঞ্জমধ্যে প্রবেশ করিতে আদেশ প্রদান করিয়া স্বয়ং শিকারমঞ্চে বিশ্রাম করিতেছিলেন। মোহনলাল রণে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সম্মুখে একটি যৎসামান্য বুরুজ নির্মাণ করিয়া, তাহাতে কামানসকল রক্ষা করা হইল। ক্লাইব বামভাগের সৈন্যদিগের কতক অংশকে অগ্রসর

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সে স্থলে ভাগীরথীর উভয় মুখের ব্যবধান অর্দ্ধক্রোশেরও এক চতুর্থাংশমাত্র হইবে। রায়দুর্লভ হুগলী হইতে পলাশীতে আগমন পূর্ব্বক প্রথমে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাব দুর্লভরামকে সসৈন্যে পলাশীতে অবস্থান করিতে আদেশ দিলে, দুর্লভরাম আপনার সৈন্য লইয়া পলাশী-প্রান্তরে আসিয়া শিবির সন্নিবেশ করিলেন।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১২১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মাতৃষগা ও জ্যেষ্ঠতাতপন্থী ঘসেটা বেগম বরাবরই সিরাজের বিরুদ্ধাচরণে প্রহর ছিলেন; তিনি গোপনে ইংরেজদিগের সহিত যোগ দিয়া সিরাজের