ইতিহাস

০২:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫

সারাক্ষণ ডেস্ক সায়েদুল ইসলাম বাংলায় তখন আফগান সুলতানরা বহু বছর ধরে অনেকটা স্বাধীনভাবে রাজত্ব করে আসছিলেন। বহু বছর ধরে এই

শ্রী নিখিলনাথ রায় শেঠদিগের ক্ষমতা ও অর্থের তুলনা ছিল না। ভারতের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে তাঁহাদের গদী সংস্থাপিত থাকায়, বাদশাহ

ইতালির দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি বন্দর নগরী পম্পেই। রোমান এই শহরটি যা ৭৯ খ্রিস্টাব্দে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে পুরো শহরটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল

শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই অনুগ্রহবলে তাঁহারা অষ্টাদশ শতাব্দীতে সমগ্র ভারতবর্ষের এক অভাবনীয় কাণ্ডের অবতারণা করিয়া গিয়াছেন। বাদসাহ-নবাব হইতে ক্ষুদ্র

শ্রী নিখিলনাথ রায়

পুডিংয়ে সাধারণত ছোলা ও মটরশুঁটি ব্যবহার করা হয় না, তবে এগুলো কিন্তু বিশ্বের প্রাচীনতম এক ডেজার্ট বা শেষ পাতের মিষ্টি

শ্রী নিখিলনাথ রায় রোশনীবাগের বর্তমান সমাধিভবনের উত্তর দিকে ইহার প্রবেশদ্বার। প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিয়া কয়েক পদ অগ্রসর হইলে-সৃজার সমাধিগৃহ দৃষ্ট

শ্রী নিখিলনাথ রায় ঝর ঝর শব্দে অবিরত ফোয়ারাগুলি সলিল বৃষ্টি করিতে থাকিত, সলিল ভরে পরিপূর্ণ পুষ্করিণী, চৌবাচ্চা, লহরগুলি ঈষৎ

শ্রী নিখিলনাথ রায় সূদ্ধা উদ্দীন নানাবিধ সদ্‌গুণে সমলঙ্কত থাকিলেও তাঁহার কিঞ্চিৎ ইন্দ্রিয়দোষ ছিল। কাহারও কাহারও মতে যে ইন্দ্রিয়দোষের

শ্রী নিখিলনাথ রায়