ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৪)
শশাঙ্ক মণ্ডল ঢেক কুড়াকুড় ঢেক কুড়াকুড় ধান ভানিরে…… ধানের বরে গাই কিননু
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে নাম সংখ্যা ভারতীয় শাস্ত্রাদিতে অথবা গণিত গ্রন্থে সংখ্যার নামোল্লেখ না করে অথবা সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনি বলেন যে, হেষ্টিংস রাণী ভবানীর জমিদারীর অন্তর্গত বাহারবন্দ পরগণা প্রভৃতি তাঁহার দেওয়ান কান্তকে প্রদান করিয়াছেন। রাণী
হিউএনচাঙ (পর্ব-১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু খৃস্টাব্দের প্রথম শতাব্দীতে বা তার আগেই বৌদ্ধধর্ম চীনে পৌঁছেছিল। সেই থেকে বহু ভারতীয় বৌদ্ধ সন্ন্যাসী দুর্গম পথ অতিক্রম
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৩)
শশাঙ্ক মণ্ডল শস্য উৎসব: অম্বুবাচী সাধভক্ষণ নবান্ন ডাকশাখ সহরাই। গ্রামীণ কৃষিজীবী সমাজে সর্বত্র শস্যোৎসব তার জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। সুন্দরবনের
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার মুনীশ্বর এ সম্পর্কে বলেছেন-সংখ্যা বস্তুতঃ অনন্ত, সুতরাং স্থানও অনন্ত, সেই হেতু উর্দ্ধতন স্থানের অবধি নাই। যাহার অবধি
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গুডল্যাড সাহেব হেষ্টিংসের আজ্ঞাপ্রতিপালনে ত্রুটি করেন নাই। আজিও তাঁহার নাম রঙ্গপুর অঞ্চলে প্রবাদবাক্যের ন্যায় প্রচলিত রহি- য়াছে।
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩২)
শশাঙ্ক মণ্ডল অনেক উঁচু থেকে নীচে ঝাপ দেয় সন্ন্যাসীরা; ঝাঁপ দেবার আগে সন্ন্যাসীরা গলায় মালা ফুল, সব কিছু তলার ভক্তদের
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার অঙ্কের বামদিকে গতি সম্পর্কে পরবর্তী কালে বিভিন্ন টীকাকার সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এদের মধ্যে গণেশ দৈবজ্ঞ, নৃসিংহ দৈবজ্ঞ
আধুনিক ভারতীয় ভাষা সাহিত্যের রাজনীতি
প্রসেনজিৎ চৌধুরী একটি বই যা ১৯৪৭ সালের পরে ভারতীয় ভাষায় সৃষ্ট সাহিত্যকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে এবং এর ব্যপ্তি এতটাই



















