০৫:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ কলকাতার কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন ‘চুরির গম’ আমদানি: বাংলাদেশের ওপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু কেমন ছিলো শুক্রবারের কাঁচাবাজারের আবহাওয়া মাইক্রোক্রেডিটের ভাঙা প্রতিশ্রুতি: কেন কিছু ঋণগ্রহীতা বলছেন “আর না” ধর্ম অবমাননার অভিযোগ ও পুলিশের প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা আরাকান আর্মির সাথে ‘লড়াইয়ের প্রস্তুতির’ কথা বলছে রোহিঙ্গারা, সরেজমিন প্রতিবেদন ঢাকার খিলক্ষেতে পূজা মণ্ডপ ভাঙা ও উচ্ছেদ নিয়ে কী জানা যাচ্ছে?
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪০)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অবাক হয়ে আমি ভাস্কার দিকে তাকিয়ে ছিলুম। ওর বোকাটে লাল মুখখানা আর আনাড়ির মতো নড়াচড়ার ভঙ্গি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৯)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ গাছের ঝলমলে সবুজ পাতায় তখন ফুটন্ত পাখি-চেরিফুলের গন্ধ। বিশ্রাম পাওয়ায় আমাদের বাহিনীর লোকজনেরও বেশ হাসিখুশি ভাব।

মানুষ

আসাদ মান্নান মানুষ একা একা মানুষ কেন কাঁদে? কান্না শুনে বাতাস এসে থমকে দাঁড়ায় চমকে ওঠে গাছের পাতা নিজের কাছে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এক সময় চুবুক থামলেন। তারপর তামাকের থলি বের করে পাইপটায় মাখোরকা ভরতে শুরু করলেন। লক্ষ্য করলুম,

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৭)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ কী হল? ছোড় শিগগিরি!’ চুবুক চেচিয়ে উঠলেন। তারপর উচু-করে-ধরা আমার হাত থেকে বোমাটা ছিনিয়ে নিয়ে সেফটি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮০)

বড়ু ওরা গরিব। কতই অসহায়। কুৎসার হাত হইতে ওরা নিজেদের রক্ষা করিতে পারিবে না। সেদিন চলিয়া যায়। তার পরের দিনও

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৬)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ তারপর ধমকে উঠলেন আমায়, ‘ওর ঠ্যান্ড দুটা ধরতি পার না?’ তবু আমার ন-যযৌ-ন-তস্থৌ ভাব দেখে ফের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৯)

বড়ু আহা। এই স্বপ্ন কি আমার জীবনে সফল হইবে কখনও? একদিন বস্তু বলিয়াছিল, “ভাই ওসব কথা বলিবেন না। ওসব শুনিলে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ আমার ডানদিকে একসঙ্গে অনেকগুলো পায়ের শব্দে ফিরে তাকাতে বাধ্য হলুম। দেখলুম, আগের সেই অশ্বারোহী বাহিনীটা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৮)

বড়ু আমি তো বউ মানুষ। এই আম কোথায় বসিয়া খাইব। করিলাম কি জঙ্গলের মধ্যে যাইয়া আমগুলি খাইয়া হাত-মুখ গাছের পাতায়