
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৯)
চৈত্র-পুজা এই চৈত্র-পূজায় সুদর্শন ছেলেরা মেয়ে সাজিয়া নাচিয়া যেসব অষ্ট-গান গাহিত তাহার তুলনা কোথাও মেলে না। একটি গানের পদ আজও

ইশকুল (পর্ব-৫৩)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ একগুয়ের মতো তবু বললুম, ‘অসুস্থই তো। আমার গায়ে তো টেম্পারেচার রয়েছে।’ উনি ধমকে উঠলেন, ‘সকলেরই গায়ে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৫)
ম্যাকসিম গোর্কী আট আজকে গ্র্যাণ্ড ডিউক নিকোলাই মাইকেলোভিচ টলস্টয়ের বাড়িতে এসেছিলেন। তাঁকে দেখে বুদ্ধিমান মনে হোলো। তাঁর আচায় ব্যবহারে নম্র

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৮)
চৈত্র-পুজা আমাদের বাড়ির পাশের ছোট গাঙের ওপারে শোভারামপুর গ্রামে হিন্দুরা চৈত্র-পূজা করিত। এই পূজা উপলক্ষ করিয়া চৈত্রমাসের পনরো দিন যাইতেই

ইশকুল (পর্ব-৫২)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘না, ওসব কিছুটি করা চলবে না। বোস্ দেখি চুপ করে।’ নিঃশব্দে পাশের ঘরে ঢুকে আমি তানিয়ার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৪)
ম্যাকসিম গোর্কী ছয় “অল্পসংখ্যক মানুষে ভগবানের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, কারণ, ভগবান ছাড়া তাদের আর সব কিছুই আছে। কিন্তু অধিকাংশ লোকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৭)
মধু পণ্ডিত আমাদের গ্রামে হিন্দুপাড়ায় মধু পণ্ডিতের বাড়ি ছিল। ইনি ন্যায়, কাব্য, দর্শন প্রভৃতি শাস্ত্রে অগাধ পণ্ডিত ছিলেন। সেকালে বড়লোক

ইশকুল (পর্ব-৫১)
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘কাল দেয় নি তো কী হয়েছে, আজ মা কিন্তু অন্যরকম বলে গেছে। যা-যা, তাড়াতাড়ি জামাজুতো পরে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ০৩)
ম্যাকসিম গোর্কী চার শপ্যর একটি সুর বাজিয়ে শোনাচ্ছিলেন গোল্ডেনভাইসার। ফলে লিও নিকোলাইয়েভিচ মন্তব্য করলেন, “কোনো একজন জার্মান রাজকুমার বলেছিলেন: ‘যদি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৬)
কবিতা রচনা এতদিন আমি সুরের সঙ্গে পদ রচনা করিতে অভ্যস্ত হইয়াছিলাম। সুর না করিয়া শুধু কথার ছন্দে পদ রচনা করিতে