০৭:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬২)

যাদব ঢুলি ঢোলের তালে তালে আবার উত্তর দিল, “আমি ঢেঁকি পারাই, ধামুর ধুমুর।” “আমার একটি কথা শুনিবে।” “কি কথা?” “একটু

ইশকুল (পর্ব-৩৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ মজা পাওয়ার ভঙ্গিতে সৈনিকটি আমার দিকে তাকালেন। তাঁর দুঃসহ, কিছুটা বিদ্রূপভরা চোখের দৃষ্টি আমাকে কেমন অপ্রস্তুত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬১)

যাদব ঢুলি মেছের মোল্লার জমি কিনিয়া বাঁশগাড়ি দখল লইবার সময় যাদব ঢুলি ও তার ভাই ঢোল বাজাইতে আসিল। ধামায় করিয়া

ইশকুল (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ঠিক চিঠি নয়, প্যাকেট বলা চলে। প্যাকেটটা বেশ ভারি দেখে অবাকই হলুম। তার আগে বাবা আমাদের

রুক্সি – মণীশ রায়

মণীশ রায় পোশাকি নাম মোসাম্মৎ রোখসানা বেগম। বন্ধুমহলে শুধুই রুক্সি। আর্ট কলেজের একদা দুর্দান্ত স্মার্ট এক ছাত্রী। কেবল বন্ধু-বান্ধবই নয়,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬০)

হানিফ মোল্লা নদীতে এই বাঁধাল বাঁধিতে আমাদের গ্রামের প্রায় সকলেই অংশগ্রহণ করিত। তাহারা একত্র হইয়া যে গল্পগুজব ও গান করিত

ইশকুল (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এরপর তিমুক্কা আর আমি উঠে এলুম ফেক্কার জাহাজে। ওদিকে শত্রুর নৌসেনাদের মাথাগুলো জলের ওপর জেগে রইল।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৯)

হানিফ মোল্লা তাহার সুকণ্ঠের গান আকাশ-বাতাস ছাড়াইয়া আমার সেই বালকমনকে কোন সুদুরে লইয়া যাইত। এইভাবে ৭/৮ দিন গাবপানি দিয়া নৌকা

ইশকুল (পর্ব-৩২)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ আমার পিঠে দু-দুবার মাটির ঢেলা এসে লাগল। তিষ্কার টুপি তো উড়ে গিয়ে পড়ল জলে। আমাদের গোলাবারুদ

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৮)

হানিফ মোল্লা আমাদের গ্রামের হানিফ মোল্লার পরিবারের সঙ্গে আমাদের পরিবারের বড়ই অন্তরঙ্গ ভাব ছিল। হানিফ মোল্লার এক ভাই কানু মোল্লা