০৭:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
রাস্তায় দিন কাটিয়ে ২৫০ ডলার থেকেই গড়লেন ৪.৯ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৩) কোরিয়ায় প্রবীণদের জন্য বিনামূল্যে সাবওয়ে যাত্রার চ্যালেঞ্জসমূহ কুশিয়ারা নদীর দুই শত বছরের ইতিহাস ও জীবনের ধারা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৪) শেখ হাসিনার গুলির নির্দেশের ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ডিং যেভাবে যাচাই করেছে বিবিসি প্রাক্তন মালয়েশিয়ার নেতা মাহাথিরের ১০০তম জন্মদিন ইরানের “ছায়া ব্যাংকিং” তেলের অবৈধ বাণিজ্য নেটওয়ার্কে নিষেধাজ্ঞা যেভাবে শুরু হয়েছিলো গুলশানের হলি আর্টিজান হামলা জঙ্গী হামলা সংখ্যালঘুদের বাদ দিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার প্রক্রিয়া ও তাদের ওপর সংহিসতা চলমান
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৯)

সপ্তম পরিচ্ছেদ গাড়ি থামল। চুবুক তাড়াতাড়ি পাইপটা পকেটে পুরে ফেলে চুপিচুপি বললেন: ‘শব্দ শুনে মনে লিচ্ছে সামনে কী যেন ধবধবিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১১)

হৈরব ও ভৈরব হৈরবের ঘরের উঠোনে দাঁড়িয়ে ঝেড়ে একবার গলা খাঁকারি দেয় গনিমিয়া, ‘কইগো বুইরা, বাইরাও ট্যাকা না লয়া আমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০১)

নজরুল খবর পাইয়া ফরিদপুরের পুলিশ-সাহেব আমাদের প্রিন্সিপাল মহাশয়ের নিকট পত্র লিখিলেন, “নজরুলের মতিগতি গভর্নমেন্টের বিরুদ্ধে: তিনি তাঁহার বক্তৃতায় সরলমতি ছাত্রদিগকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৮)

সপ্তম পরিচ্ছেদ অসম্ভব মনঃক্ষুন্ন হলুম আমি। চুবুকের কথাগুলো আমাকে অত্যন্ত আঘাত দিয়েছিল, তাই চুপ করে গেলুম। কিন্তু বেশিক্ষণ আবার চুপ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১০)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঈশ্বর, ঈশ্বর আমারে তুইলা নাও’ হৈরব নিজের কাছে কাঁদবে ব’লে পা বিছিয়ে বসে। কতো কথা মনে পড়ে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০০)

নজরুল মুসলিম সমাজের শ্রেষ্ঠ কবিকে আমার দেশ এইভাবে সম্মান জানাইল। এইজন্যই আধুনিক মুসলিম সমাজে বড় লেখক বা বড় কবির আগমন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৭)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি কী ভাবছিলুম চুবুককে খুলে বললুম। আশা করছিলুম, বলশেভিকদের সঙ্গে আমার ভাগ্যকে জড়িয়ে ফেলার জন্যে চুবুক আমার বুদ্ধিমত্তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৯)

হৈরব ও ভৈরব ‘ধর যেমুন আতকা মইরা গ্যালাম, গনিডাকতোরের ট্যাকাটা যেমনেই হউক মিটায়া দিছ, বহুত পাইবো হ্যায়, তরগিয়া চাইরশোর কিছু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৯)

নজরুল কিন্তু কে কাহার কথা শোনে। কবি আবৃত্তি করিয়াই চলিয়াছেন। তখন আমি মরিয়া হইয়া সবাইকে শুনাইয়া বলিলাম, “আপনারা কবির কবিতা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৬)

সপ্তম পরিচ্ছেদ শুনে বাবা হাসতে শুরু করে দিলেন। আর আমাকে কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করতে লাগলেন। উনি কী যে আমায়