
ইশকুল (পর্ব-১৭)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মা আমার কান্ড দেখে এত রেগে গিয়েছিলেন যে বিছানা থেকে নেমে এসে আলো নিবিয়ে দিয়েছিলেন। মার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৩)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি মনে হইল এই আঘাত যেন মায়ের বুকে আসিয়াই লাগিল। বেচারা মা’র জন্য আমার মনে বড়ই কষ্ট হইল।

ইশকুল (পর্ব-১৬)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘সত্যি রে, ওরা জারকে মেরে ফেলেছিল। জারকে মেরেছিল, তাঁর বউকেও মেরেছিল। ও দেশের লোক তাঁদের সব

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪২)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি এক-একদিন প্রথম রাতে ফেউ ডাকিয়া ওঠে। ফেউ ডাকিলে গৃহস্থেরা বোঝে পাড়ায় বাঘ আসিতেছে। ফেউ-এর ডাক শুনিয়া বুক

ইশকুল (পর্ব-১৫)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ধাঁধার উত্তর খুঁজে বের করার ভার আমার ওপর চাপিয়ে মা চলে গেলেন। জার্মানরা আমাদের দেশের লোকের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪১)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নিজেরাই তো পানের বরজ করিতে পারিত। কত পয়সা পাইত। বারোইদের মতো আটচালা ঘর করিতে পারিত। তারা পরের

ইশকুল (পর্ব-১৪)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ সপ্তায় একদিন, প্রতি বুধবার, পড়াশুনো শুরু করার আগে ইশকুলের হলঘরে যুদ্ধে বিজয়কামনা করে একটি প্রার্থনাসভার অনুষ্ঠান

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪০)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি খাইয়া দাইয়া মাথায় তেল সিন্দুর লইয়া (আগেকার দিনে মুসলমান বধুরা মাথায় সিন্দুর দিত-ইদানীং সিন্দুরের প্রচলন কমিয়া গিয়াছে)

স্বদেশ রায়ের কবিতা
পুশ ওয়াশে চলে গেছে মান্ধাতা আমল স্বদেশ রায় তারাপদ রায় ছিলেন তাঁর মান্ধাতা উপন্যাসের নায়কের মতোই মান্ধাতা আমলের শেষ মানুষটি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৯)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আম কুড়ানো শেষ করিয়া পাড়ার ছেলেদের সঙ্গে বনে-বনান্তরে ঘুরিয়া বেড়াই। বাঁশের কঞ্চির দুই ধারের দুই গিরা কাটিয়া