০১:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৬)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি মাকে খাওয়াইয়া চোখের পানি মুছিতে মুছিতে নানি মায়ের চুলগুলি লইয়া বিনুনি বাঁধিতে বসিলেন। কত কথা আজ তাঁর

ইশকুল (পর্ব-২০)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘নিশ্চয়ই,’ বলল ফেদকা। তারপর পায়ের বেগ কমিয়ে দিয়ে, আর আমরা যেন মাঠে না-থেকে লোকের ভিড়ের মধ্যে

শুভ কামনা

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২৫ সালের কথা। ‘চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম সুধীরবাবুদের দোকানে যাই। সেখান তখন প্রতি বিকালে একটি সাহিত্যিক আড্ডা হোত।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৫)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি জামাইবাড়ির দেশের সোয়ারি বেহারা। ভালোমতো আদর-যত্ন করিলে সে দেশে যাইয়া এদেশের সুনাম গাহিবে। বাড়ির গাইয়ের সের দুই

ইশকুল (পর্ব-১৯)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ আমি কিন্তু এ-সব কথা মোটেই বিশ্বাস করি নি। প্রথমত, আমাদের শহর থেকে সীমান্ত পর্যন্ত কেউ টেলিফোন

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৪)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কাল যাইব দেশে। নানাবাড়ি আসিয়া বাঁশের বাঁশি বানাইয়াছি। তীর-ধনুক বানাইয়াছি। ফটকা বানাইয়াছি। আর গহন জঙ্গল হইতে সজারুর

ইশকুল (পর্ব-১৮)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ফেক্কা যে সব ব্যাপারে আমার চেয়ে বেশি জানে এতে আমার ভীষণ রাগ হত। পড়াশুনোর ব্যাপার ছাড়া

ইশকুল (পর্ব-১৭)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মা আমার কান্ড দেখে এত রেগে গিয়েছিলেন যে বিছানা থেকে নেমে এসে আলো নিবিয়ে দিয়েছিলেন। মার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৩)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি মনে হইল এই আঘাত যেন মায়ের বুকে আসিয়াই লাগিল। বেচারা মা’র জন্য আমার মনে বড়ই কষ্ট হইল।

ইশকুল (পর্ব-১৬)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘সত্যি রে, ওরা জারকে মেরে ফেলেছিল। জারকে মেরেছিল, তাঁর বউকেও মেরেছিল। ও দেশের লোক তাঁদের সব