
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭০)
কবিগান বাড়ি ফিরিয়া কবিগান গাহিয়া বাড়ির সকলকে বিরক্ত করিয়া তুলিলাম। পরদিন সকালে নদীর তীরে যাইয়া নাচিয়া নাচিয়া আবার কবিগান অভ্যাস

ইশকুল (পর্ব-৪৫)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ খেলার সময় আমরা অবিশ্যি জানতে পারলুম কেন ওকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। কেন, বল দেখি? না-না, হাতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৯)
কবিগান একবার আমি আমার চাচার বিবাহের বরযাত্রী হইয়া শ্যামসুন্দরপুর যাই। এই গ্রাম আমাদের বাড়ি হইতে প্রায় সাত মাইল দূরে। পরদিন

মসলাভূত
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বড়বাজারের মসলাপোস্তায় দুপুরের বাজার সবে আরম্ভ হয়েচে। হাজারি বিশ্বাস প্রকাণ্ড ভুঁড়িটি নিয়ে দিব্যি আরামে তার মসলার দোকানে বসে

ইশকুল (পর্ব-৪৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘এখন চুপ। পাখিটা কাছেই কোথাও আছে। লুকিয়ে আছে দুষ্টু মিন্টু পাখিটা! যাই হোক, ওকে ধরবই আজ।’

ঊনমূল্যায়ন
আবু ইসহাক পঁয়ত্রিশ বছর পুলিশ বিভাগে চাকরি করে মোহাম্মদ ইলিয়াস অবসরগ্রহণ করেছেন। শুরু করেছিলেন সাব-ইন্সপেকটর হিসেবে, শেষ করেছেন সুপারিনটেনডেন্ট হিসাবে

ইশকুল (পর্ব-৪৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ প্রতিটি কবর, প্রতিটি স্মৃতিফলক তিষ্কার চেনা। পাখির মতো লাফিয়ে- লাফিয়ে চলতে-চলতে ও চিনিয়ে দিতে লাগল। ‘এটা

ইশকুল (পর্ব-৪২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ তিম্কা আস্তে আস্তে ওর লাঠির ডগাটা ফিঞ্চের কাছে সরিয়ে আনল। পাখিটা একচোখে ফাঁসের দিকে একবার তাকিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৮)
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য সেই বয়সে জামার মধ্যে সবচাইতে যে বড় আকর্ষণের বস্তু পকেট, যাহার মধ্যে কুল, কাঁচা পেয়ারা, আমের কুশি প্রভৃতি

ইশকুল (পর্ব-৪১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বই বন্ধ করে রাস্তায় বেরুলুম। কিছু করার না-থাকায় শহরের বাইরে কবরখানায় তিষ্কা শূকিনের সঙ্গে দেখা করতে