১০:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
সাহিত্য

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৫ তম কিস্তি )

রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২২)

  কিন্তু, ১৯৮০ সালের ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখে “কুয়াংমিং দৈনিক পত্রিকায়” প্রকাশিত একটি রিপোর্টে উপরোল্লিখিত বক্তব্যের সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে। লেখক

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৪ তম কিস্তি )

রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২১)

  পাণ্ডারা যে এখনো মাংসাশী প্রাণীদের স্বভাব বজায় রেখেছে তার আরেকটি লক্ষণ থেকে বোঝা যায়। মাংসভোজী প্রাণীরা সাধারণতঃ একাকী বিচরণ

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩৩ তম কিস্তি )

  রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-২০)

  শারীরস্থানবিদদের পরীক্ষার ফলে জানা যায় যে পাণ্ডাদের মুখ এবং দাঁত অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীদের থেকে কোনো পার্থক্য নেই। কথায় বলে:

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩২ তম কিস্তি )

রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৯)

  চিড়িয়াখানায় গেলে দেখবে এক আঁটি ছোট বাঁশগাছ পাণ্ডার সামনে রাখামাত্র সে দুঘণ্টা যেতে না যেতেই পাতা ও বাঁশগাছ খেয়ে

দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দোপধ্যায় ( ৩১ তম কিস্তি )

রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও

পাণ্ডা-এক জীবন্ত ফসিল(পর্ব-১৮)

হঠাৎ কখনো শত্রুর খপ্পরে পড়ে গেলে সে তার সামনের থাবা দিয়ে আচমকা শত্রুর গালে প্রচণ্ড থাপ্পড় মেরে দেয়। পাণ্ডার থাপ্পড়