০৯:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৩) কলম্বিয়ার সংবিধান পরিবর্তনের উদ্যোগ সাকিব ও মাশরাফি ছাড়া পারফরম্যান্স, শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজের পর পথ কি? রাষ্ট্রে কখন ও কেন সংখ্যালঘুরা সংগঠিত ধর্ষণের শিকার হয় গ্রামীণ গর্ভবতী নারীদের আয়রন ঘাটতি: অর্ধেকের বেশি রক্তস্বল্পতায় আরব আমিরাত, মরুভূমি শহরে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা মুরাদনগরে সংখ্যালঘু নারী ধর্ষণ: ‘এরপর সরকার ক্ষমতায় থাকার যোগ্য নয়’—জাপা চেয়ারম্যান ইরান ও পাকিস্তান থেকে আফগানদের গণনির্বাসনে উদ্বেগ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্যে নতুন নিষেধাজ্ঞা ভারতের, প্রভাব কেমন হবে ইরানে চীনা বিনিয়োগ অনিশ্চিত, তবু মধ্যপ্রাচ্যের আহ্বান অটুট
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৪)

অষ্টম পরিচ্ছেদ সার্টিফিকেটখানা পড়লুম। কাউন্ট আরাকচেইয়েভ কাদেত কোরের দু-নম্বর কোম্পানির ছাত্র ইউরি ভাল্দকে এই মর্মে সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছিল যে সে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৩)

অষ্টম পরিচ্ছেদ বিশ্বকোষ হচ্ছে এমন একখানা বই যা যতবার ইচ্ছে ততবার পড়া চলে। অথচ, তা সত্ত্বেও, কিছুতেই এ বই মুখস্থ

“জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন”

বাংলা কবিতায় এমন কিছু কবি আছেন, যাঁদের কণ্ঠ শুধু প্রেমের নয়, প্রতিবাদেরও। যাঁদের ভাষা শুধুই নয়নাভিরাম অলঙ্কার নয়, বরং তাতে থাকে সময়ের বিরুদ্ধে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭২)

অষ্টম পরিচ্ছেদ তা সত্ত্বেও শেষপর্যন্ত রাজী করালুম চুবুককে। নদীর পাড় ঘে’ষে যেখানে ঝোপঝাড় ছিল, সেখানটায় গিয়ে চট করে স্নান সেরে

বনের গল্প

বন বড়ই চঞ্চলা বৃষ্টি নামলে সে পাখিদের ডানাকে ঢেকে রাখার জন্যে সব পাতা মেলে ধরে না। অনেক পাখি ভিজে চুপসে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭১)

অষ্টম পরিচ্ছেদ রোদে-পোড়া বালির পাড় নেমে এসে মিশে গেছে জলে। নদীর অগভীর জায়গাগুলোয় ঢেউ খেলছে অল্প-অল্প আর ঝলমল করছে রোদ্দুরে।

নির্মলেন্দু গুণ: শব্দে স্বাধীনতা নির্মাণের কবি

বাংলা সাহিত্যে নির্মলেন্দু গুণ এমন এক কণ্ঠস্বর, যিনি শুধু প্রেম কিংবা প্রকৃতির কবি নন, বরং গণমানুষের বেদনা, রাষ্ট্রের সংঘাত, সংগ্রামের দীর্ঘ রেখা ও স্বপ্নের

শতবর্ষের আলোকবর্তিকা: সুফিয়া কামাল—কবিতা, নারী-অধিকার, মুক্তিযুদ্ধ ও প্রগতিশীল আন্দোলন

বাংলা সাহিত্য ও বাংলাদেশের প্রগতিশীল রাজনৈতিক ইতিহাসের যে স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায়গুলো আজও আলো জ্বেলে রাখে, কবি সুফিয়া কামালের জীবন ও কর্ম

প্রফুল্ল রায়: জনমানুষের সাহিত্যের কণ্ঠস্বর

বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক প্রফুল্ল রায় প্রয়াত হয়েছেন। ১৯৩৪ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, পূর্ববঙ্গের বিক্রমপুর জেলার আটপাড়া গ্রামে জন্ম নেওয়া এই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৭)

হৈরব ও ভৈরব ‘করছ কি করছ কি, তর মাতা বিগরাইছেনি ভৈরব, চিল্লাস ক্যান?’ ভৈরবের চোখ থেকে আগুন ঠিকরে বের হয়,