০২:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

নিজের জীবনের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে লিখলেন উপন্যাস ‘দ্য সিস্টার্স’

এক ব্যক্তিগত উপন্যাসের জন্ম সুইডিশ লেখক জোনাস হাসেন খেমিরি তাঁর নতুন উপন্যাস ‘দ্য সিস্টার্স’ লিখেছেন নিজের জীবনের গভীর সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২১)

জোনাকি বুলুরা কি কামরানের সঙ্গেই বেরিয়েছে? ভেতরে ভেতরে অস্থির হয়ে পড়লেন আবুল হোসেন। শেষ পর্যন্ত জিজ্ঞেস করেই ফেললেন মরিয়মকে। মরিয়ম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৭)

নজরুল: পরিশিষ্ট কবি নজরুল ইসলামের বিষয়ে স্মৃতিকথা লিখিয়াছিলাম ১৪/১৫ বৎসর আগে। সেই লেখার মধ্যে যথাসম্ভব নিজেকে আড়ালে রাখিয়া কবির কথাই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৭)

অষ্টম পরিচ্ছেদ উঠে পড়ে সতর্কভাবে হাটতে শুরু করলুম। একটা মাঠ পেরিয়ে দেখলুম খানিকটা দূরে একখানা গ্রাম। গ্রামের ছোট-ছোট কুড়েগুলো যেন

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২০)

জোনাকি মরিয়মকে জিজ্ঞেস করে জানলেন, ওরা দু’জনে বাইরে। মরিয়মের চোখে-মুখে বিরক্তি ছিলো। আবুল হোসেন আর সাহস করেননি বেশিদূর এগোতে। ভেতরে

অভিশাপ দিচ্ছি

না আমি আসিনি ওল্ড টেস্টামেন্টের প্রাচীন পাতা ফুঁড়ে, দুর্বাশাও নই, তবু আজ এখানে দাঁড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে অভিশাপ দিচ্ছি। আমাদের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৬)

অষ্টম পরিচ্ছেদ এর পর পুরো একটি ঘণ্টা চারিদিকে ছড়িয়ে-পড়া শত্রু সৈন্যের হাতে পরিবেষ্টিত হওয়ার আশঙ্কা রয়ে গেল। তবে শেষপর্যন্ত আমরা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৯)

জোনাকি সাহস, উদ্যম, মনোবল যাচাই করার আত্যন্তিক আগ্রহকে তিনি বরাবরই এক ধরনের দস্যুবৃত্তি বলে মনে ক’রে এসেছেন। এই নিস্পৃহতা ভাগ্যের

সাহিত্যেই চীন-রাশিয়া বন্ধনের গভীরতম সেতুবন্ধ

চীন-রাশিয়া সাহিত্য সম্পর্ক: ইতিহাস থেকে বর্তমান চীন ও রাশিয়ার মধ্যে সংস্কৃতি বিনিময় কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত হলো “Reading through

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৫)

অষ্টম পরিচ্ছেদ চুবুকের কাঁধ ধরে এবার নাড়া দিতে লাগলুম। ‘চুবুক, উঠুন, চুবুক! আমাদের লোকেরা আসছে!’ ‘আমাদের নোকেরা আসচে! যন্ত্রের মতো