০৫:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
পরিকল্পনা, শৃঙ্খলা ও মানসিক দৃঢ়তায় শ্রীলঙ্কার সিরিজ জয় রাজনীতি ও রাজধানীতে বস্তিবাসীর প্রভাব, সংকুচিত মধ্যবিত্ত “মানবতার ঢাল: হলি আর্টিজানে জঙ্গী রুখতে এসসি রাবিউল করিমের আত্মত্যাগ” টানা বৃষ্টিতে শহর-নগরী ডুবছে, আরও তিনদিন ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস রেস্তোরাঁর শাটার বন্ধের পেছনের—এক তরুণের কাহিনী ভারতের বন্যা পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের ঝুঁকি সেই সব দিনগুলো ও ফরিদা পারভীন বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের বিকাশ ও সংকট: বিনোদন নাকি সামাজিক পরিবর্তনের হাতিয়ার? মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধির সম্ভাব্য প্রভাব বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জুলাই বিপ্লবের পর ভারতের ক্ষোভের মাঝে চীনমুখী বাংলাদেশ
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫২)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার মৃত্যুর ১৫/১৬ দিন পরে নানার একমাত্র বোন ফজার মা আমাদের বাড়িতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। অসুস্থ ভাইকে

ইশকুল (পর্ব-২৫)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেঙ্কাকে বললুম, ‘দ্যাখ, ওই মোড়টা ঘুরলেই এক্ষুনি আমরা সৈন্যদের কবরগুলোর কাছে পৌছব। গেল-সপ্তায় হাসপাতাল থেকে এনে

অভিশাপ

আবু ইসহাক ভোর বেলা। পত্রিকা হাতে নিয়েই হেডিং-এ দেখলাম, বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে, ‘দানবীয় নাৎসি বাহিনীর নিকট দুর্বল পোল্যান্ডের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫১)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানা বলিলেন, “মা! তোমার ঘর-সংসারের কাজ তাড়াতাড়ি সারিয়া আমার কাছে আসিয়া বস! আমার যেন কেমন ভয় ভয়

ইশকুল (পর্ব-২৪)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ দামী একজন সহকারীকে হারানোর ভয়ে শেষপর্যন্ত রাজি হয়ে গেলুম। শুধু প্রস্তাব করলুম, পালা করে আমরা অ্যাডমিরাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫০)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার এক বৃদ্ধা বোন ছিলেন ফজার মা বুড়ি। তাঁকে লইয়া নানা আবার নতুন করিয়া সংসার পাতিলেন। সেই

ইশকুল (পর্ব-২৩)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ড্রেডনট চালাচ্ছিলুম আমি আর ফেক্কা। আমাদের পেছনে সম্ভ্রম নিয়ে বেশ খানিকটা তফাত রেখে ভেসে আসছিল বেড়ার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৯)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ছেঁচা হাত লইয়াই নানি মায়ের জন্য পিঠা তৈরি করিয়া আমাদের খাওয়াইলেন, মাকে খাওয়াইলেন, নানি কিছুই খাইলেন

ইশকুল (পর্ব-২২)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ শত্রুপক্ষের দুই নৌ-সেনাপতি, সেন্‌কা পানতিউঙ্কিন ও গ্রিশৃঙ্কা সিমাকভ, ওদের বাবার হাতে এজন্যে প্রচন্ড মার খেল। চারদিকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৮)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ঢ্যাপের খই-এর মোয়া খাইতে খাইতে নানির কত আদরের কথা মনে পড়িয়াছে। সেবার নানাবাড়ি গেলাম। বোধহয় জ্যৈষ্ঠমাসে।