০৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৪) করতোয়া নদী: ইতিহাস, ব্যবসা, দখলদারিত্ব ও বর্তমান সংকট বাংলাদেশের  মিষ্টি  : স্বাদের ঐতিহ্যভ্রমণ উত্তম কুমার: মহারাজা থেকে মহানায়ক – জীবনের কিছু অজানা গল্প পোশাক নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা প্রত্যাহার, নির্দেশনার উদ্দেশ্য কী ছিল ইন্দোনেশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক শুল্ক চুক্তি: একটি নতুন বাণিজ্য অধ্যায়ের সূচনা ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে হরিয়ানায় আটক করে অস্থায়ী শিবিরে রাখা হচ্ছে ভারতীয় বাঙালিদের শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংস্কারে ইতিবাচক অগ্রগতি: আইএমএফ রয়েল বেঙ্গল টাইগার – সুন্দরবনের একমাত্র রাজা গভীর সাগরে মাছ ধরা: সমুদ্রনির্ভর জীবনের এক মহাকাব্য
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৯)

বড়ু আহা। এই স্বপ্ন কি আমার জীবনে সফল হইবে কখনও? একদিন বস্তু বলিয়াছিল, “ভাই ওসব কথা বলিবেন না। ওসব শুনিলে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ আমার ডানদিকে একসঙ্গে অনেকগুলো পায়ের শব্দে ফিরে তাকাতে বাধ্য হলুম। দেখলুম, আগের সেই অশ্বারোহী বাহিনীটা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৮)

বড়ু আমি তো বউ মানুষ। এই আম কোথায় বসিয়া খাইব। করিলাম কি জঙ্গলের মধ্যে যাইয়া আমগুলি খাইয়া হাত-মুখ গাছের পাতায়

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ যদিও বুকটা ধড়ফড় করছিল তবু তখনই আমার মনের মধ্যে এই চিন্তাটা চমকে গেল যে আমার এই

নিঃস্ব

নিঃস্ব শিবলী আহম্মেদ সুজন   আমি যার জন্যে পাগল, সে অন্যকারো প্রেমে বিভোর, এটা কি মোহ নাকি প্রেম?   তার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৭)

বড়ু দাদি উঠিয়া কেরোসিনের কুপি জ্বালায়। খাবারগুলি নামাইয়া দেই। “এ কিরে ভাই। এই বুঝি সামান্য খাবার? আমি বুড়ো মানুষ এত

রবীন্দ্রনাথের শক্তি

আসাদ মান্নান হঠাৎ রবীন্দ্রনাথ স্বপ্নে এসে গতকাল রাতে আমাকে জড়িয়ে বুকে জানতে চান তাঁর অতি প্রিয় প্রাণের সোনার বাংলা কেন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৩)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘তুমি খাদের ডাইনে উৎরাইয়ের মাথায় যাও,’ চুবুক আমাকে হুকুম করলেন। ‘শাকভ যাক বাঁয়ের উৎরাইয়ের মাথায়। আমি

বালখিল্যগণের উৎপত্তি

রাজশেখর বসু পুরাণে আছে, বালখিল্য মুনিরা বুড়ো আঙুলের মতন লম্বা এবং সংখ্যায় ষাট হাজার। তাঁদের পিতার নাম কুতু, মাতার নাম

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৬)

বড়ু বড়ু তাহাই করিল। তারপর আমাকে যেন খুশি করিবার জন্য একথা সে-কথা কত কথাই বলিল, “ভাই! তোমার শরীরটা যেন খারাপ