০৬:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
টানা তিন জয়ে উজ্জ্বল বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৮ দল বাংলাদেশের গাড়ি শিল্প: পিছিয়ে থাকার বাস্তবতা ও উত্তরণের পথ সন্ত্রাস কেন সর্বদা মানবতার বিরুদ্ধে? হলি আর্টিজান বেকারি হামলার আলোকে চাল সংকটে বাংলাদেশ — জাপানের উল্টো ধাননীতি কী পথ দেখায়? ব্রিকসের সন্ত্রাসবাদবিরোধী অবস্থান: বাংলাদেশের নীরবতা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ? দড়াটানা নদী : বাগেরহাটের দুইশো বছরের ইতিহাস, সভ্যতা ও সংস্কৃতির সাক্ষী সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমানোর ঘোষণায় চিন্তায় অনেক পরিবার সপ্তাহজুড়ে টানা বৃষ্টি ঢাকা ও চার সমুদ্রবন্দরের জন্য বাড়তি সতর্কতা মানব জিনোমের কৃত্রিম রূপ: প্রথমবারের মতো মানব ক্রোমোজোম তৈরির প্রকল্প কেন স্বৈরশাসকরা নাটককে ভয় পায়
সাহিত্য

রবীন্দ্রসঙ্গীত

রবীন্দ্রসঙ্গীত স্বদেশ রায় রবীন্দ্রসঙ্গীত! তুমি রাজপথে আমার বোনের কন্ঠে  হয়েছিলে তুমুল স্বাধিকারের শ্লোগান! যা বসন্তের পাতা ঝরা দিনকে করেছিলো উম্মাদ এক লাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৩)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে প্রায়ই মাস্টার মহাশয়ের বাড়ি যাইতাম। বই-এর নাম অনুসারে ফুলের মতো ফুটফুটে তাঁহার দু’টি মেয়ের নাম রাখিয়াছিলেন উমা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২২)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে বিকাল হইলে তাঁহার সঙ্গে মাঠে বেড়াইতে বাহির হইতাম। আলীপুরের মোড়ে ছোট গাঙের তীরে বসিয়া দুইজনে অস্তগামী সূর্যের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৯)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘কু-উ-উ-উ!’ ডিসট্যান্ট সিগন্যালের বাড়িয়ে দেয়া হাতটাকে বন্ধুর মতো যেন ধরতে আসছে, এমনিভাবে আনন্দে আবার বাঁশি বাজিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২১)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়িতে বিধুভূষণ ভট্টাচার্য নামে আমাদের ক্লাসে একজন নতুন শিক্ষক আসিলেন। তিনি এত সুন্দর করিয়া পড়াইতেন।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৮)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ একেবারে বনের ধারে এসে তবে দম নেবার জন্যে দাঁড়ালুম। জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে-নিতে এক জায়গায় জড়-করা

শহর – উইলিয়াম রোজ বেনেট

শহর  উইলিয়াম রোজ বেনেট আমি শহরের গান চেয়েছিলাম অথচ শহর  আজ  শূন্য পাথরের সিম্ফনি, অদ্ভুত যার চোখ অনুসন্ধানের আলোয় গর্জনকারী সব কারখানা দেবতা এখানে কত নীরবে পিষে পড়ন্ত প্রবাহ, বহু রঙের জোয়ার।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২০)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে এবার হইতে ক্লাসে ধীরেন আমার সঙ্গে আরও মিশিতে লাগিল। আমার পড়াশুনা দেখাইয়া দিতে লাগিল। আমি শিক্ষকের কোনো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৯)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে ভালো করিয়া ইংরেজি বই পড়িবার জন্য আমার খুবই ইচ্ছা হইত। অর্থ-পুস্তক দেখিয়া ইংরেজি পড়া তৈরি করতাম। সেই

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৭)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ বেতের টুকরিটা ঘাড় য়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই মাওজারটা সঙ্গে করে নিয়ে খ্যান মিমাতিাহলেরে তাহলে নিশ্চয়ই কিছুক্ষণের