
ইশকুল (পর্ব-২১)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ গ্রীষ্মের ছুটি পড়ে গেল আমাদের। ফেঢুকা আর আমার মাথায় তখন ছুটি কাটাবার কত রকম প্ল্যানই যে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৭)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানি মাকে ধরিয়া সোয়ারিতে উঠাইয়া দেন। আমি আর আফাজদ্দীন সোয়ারির পাছে পাছে। পাড়ার মেয়েরা, নানা, নানি, সবাই

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে গল্প
টুনকু ভারাদারাজান সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তীক্ষ্ণ মন্তব্যের প্রতিভা ধারণ করেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেক্সিটের আলোচককে তিনি ‘গুমোট, কার্টেসিয়ান এবং সন্দেহপ্রবণ’ বলে উল্লেখ করেন। ২০১৯

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৬)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি মাকে খাওয়াইয়া চোখের পানি মুছিতে মুছিতে নানি মায়ের চুলগুলি লইয়া বিনুনি বাঁধিতে বসিলেন। কত কথা আজ তাঁর

ইশকুল (পর্ব-২০)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘নিশ্চয়ই,’ বলল ফেদকা। তারপর পায়ের বেগ কমিয়ে দিয়ে, আর আমরা যেন মাঠে না-থেকে লোকের ভিড়ের মধ্যে

শুভ কামনা
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২৫ সালের কথা। ‘চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম সুধীরবাবুদের দোকানে যাই। সেখান তখন প্রতি বিকালে একটি সাহিত্যিক আড্ডা হোত।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৫)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি জামাইবাড়ির দেশের সোয়ারি বেহারা। ভালোমতো আদর-যত্ন করিলে সে দেশে যাইয়া এদেশের সুনাম গাহিবে। বাড়ির গাইয়ের সের দুই

ইশকুল (পর্ব-১৯)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ আমি কিন্তু এ-সব কথা মোটেই বিশ্বাস করি নি। প্রথমত, আমাদের শহর থেকে সীমান্ত পর্যন্ত কেউ টেলিফোন

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৪)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কাল যাইব দেশে। নানাবাড়ি আসিয়া বাঁশের বাঁশি বানাইয়াছি। তীর-ধনুক বানাইয়াছি। ফটকা বানাইয়াছি। আর গহন জঙ্গল হইতে সজারুর

ইশকুল (পর্ব-১৮)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ফেক্কা যে সব ব্যাপারে আমার চেয়ে বেশি জানে এতে আমার ভীষণ রাগ হত। পড়াশুনোর ব্যাপার ছাড়া