
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৮)
সন্ন্যাসী ঠাকুর সুতরাং সেই মিষ্টি খাইতে বসিলাম। নারকেলের পুর দেওয়া পুলিপিঠা, খাঁটি ঘিয়ের ভাজা সরপুরী, সন্দেশ, পানতোয়া। প্রথমে দু’একটা যখন

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৬)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ স্টেশনের বাইরের গেটের দিকে এগিয়ে চললুম আমি, গাদা-গাদা বাক্স, ট্রাঙ্ক আর বস্তার পাশ কাটিয়ে। দেখতে-দেখতে চললুম,

আগুনে ঝলসানো
আগুনে ঝলসানো স্বদেশ রায় ছেলেটি ও মেয়েটি কে কাকে বেশি ভালোবাসে এই নিয়ে ওদের মধ্যে ছিলো তুমল ঝগড়া। ওদের ঝগড়াগুলো

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৬)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কথাগুলো এমন সহজে স্ফূর্ত হোলো এবং তাঁর সৌন্দর্য-বোধের আনন্দটা এতোই অকপট ছিল যে, তখন, সেই মুহূর্তে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৭)
সন্ন্যাসী ঠাকুর এতদিন সন্ন্যাসী ঠাকুর আমাদের গ্রামে ছিলেন বলিয়া যখন-তখন তাঁহার সঙ্গে আসিয়া দেখা করিতাম। স্কুলের পড়া নিয়মিত না করিলেও

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৫)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘এই! বরিস! এই যে, আমরা এখানে!’ ‘কী রে, কেমন? জায়গাটায়গা পেয়েছিস?’ ‘মন্দ-না। বাবা বসেছে আমাদের মালপত্রের

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৫)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ভাষাটাকে তিনি জানতেন আশ্চর্য রকম ভালো ক’রে; এমন কি মারপ্যাঁচগুলোও। অদ্ভুত যে তাঁকে তোমার ভালো লাগে;

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৬)
সন্ন্যাসী ঠাকুর খুব ধরিয়া পড়িলে সন্ন্যাসী ঠাকুর অসুখে-বিসুখে রোগীদিগকে নানা গাছ-গাছড়ার ঔষধ বলিয়া দিতেন। তাঁহার নিকট হাতের লেখা একখানা খাতা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৪)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ নৌবাহিনীর এক ছোকরা অফিসারকে গলা চড়িয়ে তিনি কী-যেন বলছিলেন। অফিসারটি প্ল্যাটফর্মের ওপর একটা ভারি লোহার ট্রাঙ্ক

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৪)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “কিন্তু আপনি বলেছিলেন যে তিনি ছিলেন একজন টুলা ভাষার লেখক, এবং তাঁর কোনো শক্তি নেই।” টলস্টয়