১১:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
সাহিত্য

অভিশাপ দিচ্ছি

না আমি আসিনি ওল্ড টেস্টামেন্টের প্রাচীন পাতা ফুঁড়ে, দুর্বাশাও নই, তবু আজ এখানে দাঁড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে অভিশাপ দিচ্ছি। আমাদের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৬)

অষ্টম পরিচ্ছেদ এর পর পুরো একটি ঘণ্টা চারিদিকে ছড়িয়ে-পড়া শত্রু সৈন্যের হাতে পরিবেষ্টিত হওয়ার আশঙ্কা রয়ে গেল। তবে শেষপর্যন্ত আমরা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৯)

জোনাকি সাহস, উদ্যম, মনোবল যাচাই করার আত্যন্তিক আগ্রহকে তিনি বরাবরই এক ধরনের দস্যুবৃত্তি বলে মনে ক’রে এসেছেন। এই নিস্পৃহতা ভাগ্যের

সাহিত্যেই চীন-রাশিয়া বন্ধনের গভীরতম সেতুবন্ধ

চীন-রাশিয়া সাহিত্য সম্পর্ক: ইতিহাস থেকে বর্তমান চীন ও রাশিয়ার মধ্যে সংস্কৃতি বিনিময় কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত হলো “Reading through

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৫)

অষ্টম পরিচ্ছেদ চুবুকের কাঁধ ধরে এবার নাড়া দিতে লাগলুম। ‘চুবুক, উঠুন, চুবুক! আমাদের লোকেরা আসছে!’ ‘আমাদের নোকেরা আসচে! যন্ত্রের মতো

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৮)

জোনাকি একটা হেস্তনেস্ত হয়ে যাক, আবুল হোসেন তাই চাচ্ছিলেন। খুব ভালভাবে তিনি জানেন তাঁর কজায় এমন কোনো দৈবশক্তি নেই যার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৪)

অষ্টম পরিচ্ছেদ সার্টিফিকেটখানা পড়লুম। কাউন্ট আরাকচেইয়েভ কাদেত কোরের দু-নম্বর কোম্পানির ছাত্র ইউরি ভাল্দকে এই মর্মে সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছিল যে সে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭৩)

অষ্টম পরিচ্ছেদ বিশ্বকোষ হচ্ছে এমন একখানা বই যা যতবার ইচ্ছে ততবার পড়া চলে। অথচ, তা সত্ত্বেও, কিছুতেই এ বই মুখস্থ

“জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরোনো শকুন”

বাংলা কবিতায় এমন কিছু কবি আছেন, যাঁদের কণ্ঠ শুধু প্রেমের নয়, প্রতিবাদেরও। যাঁদের ভাষা শুধুই নয়নাভিরাম অলঙ্কার নয়, বরং তাতে থাকে সময়ের বিরুদ্ধে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭২)

অষ্টম পরিচ্ছেদ তা সত্ত্বেও শেষপর্যন্ত রাজী করালুম চুবুককে। নদীর পাড় ঘে’ষে যেখানে ঝোপঝাড় ছিল, সেখানটায় গিয়ে চট করে স্নান সেরে