পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪০)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি খাইয়া দাইয়া মাথায় তেল সিন্দুর লইয়া (আগেকার দিনে মুসলমান বধুরা মাথায় সিন্দুর দিত-ইদানীং সিন্দুরের প্রচলন কমিয়া গিয়াছে)
স্বদেশ রায়ের কবিতা
পুশ ওয়াশে চলে গেছে মান্ধাতা আমল স্বদেশ রায় তারাপদ রায় ছিলেন তাঁর মান্ধাতা উপন্যাসের নায়কের মতোই মান্ধাতা আমলের শেষ মানুষটি।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৯)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আম কুড়ানো শেষ করিয়া পাড়ার ছেলেদের সঙ্গে বনে-বনান্তরে ঘুরিয়া বেড়াই। বাঁশের কঞ্চির দুই ধারের দুই গিরা কাটিয়া
ইশকুল (পর্ব-১৩)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তুপিককে ব্ল্যাকবোর্ডে ডেকে মালিনোভস্কি বললেন, ‘বহৃত আচ্ছা, ছোকরা, বলো তো, তুমি কোন্ ফ্রন্টে পালানোর মতলব করেছিলে?
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৮)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি ধড়মড় করিয়া উঠিয়া যাই। ও-কোণের বারান্দা হইতে বাঁশের বড় কোটাটি লই। তারপর প্রথমে যাই নাভিওয়ালা আমগাছতলায়। সেখানে
ইশকুল (পর্ব-১২)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বললুম, ‘আচ্ছা, ফেদুকা, ফাদার গেন্নাদি ওই যে বললেন ‘পরজন্মে এর জবাবদিহি করতে হবে’ সে-ব্যাপারে কী বলিস?
ইশকুল (পর্ব-১১)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সুকুমার কুসুমের মতো তোমরা এখানে লালিত হচ্ছ স্নেহশীল মালাকারের যত্নে- রাখা কাচের ঘরে, জীবনের ঝড়ঝাপ্টা, দুঃখ-কষ্ট
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৭)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কতরকম খাবার করিয়া রাখিয়াছেন নানি। তিলে-পাটালি সেই কবে শীতকালে করিয়া রাখিয়াছিলেন। বাতাসে গলিয়া যায় তাই মুড়ির কোলার
ইশকুল (পর্ব-১০)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ফাদার গেন্নাদি সেদিন আরও বললেন, ‘এই সমস্ত নীতিকথার বক্তব্য কী? প্রথম নীতিকথাটিতে এক অবাধ্য ছেলের কথা




















