১২:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৬)

হিউএনচাঙ প্রথমত মহাযান ধর্মের গুণগান করলেন। তার পর একটা পূর্বপক্ষ প্রস্তাব করে নালন্দার একজন শ্রমণকে সেটা সমস্ত পণ্ডিতদের দেখাতে আদেশ

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩৫)

উর্দুতে তিনি মীর তকী মীরের রচনাভঙ্গি অবলম্বন করেন। শেষ সময় তিনি ‘নাত’ রচনার প্রতি ঝুঁকে পড়েন। খাজা আবদুল গাফফার আখতার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৪)

পঞ্চসিদ্ধান্তটাকাতেও বরাহমিহির যা বলেছেন তা থেকে স্পষ্ট বলা যেতে পারে যে ত্রৈরাশিকের সঙ্গে জড়িত অঙ্কের প্রশ্ন অত্যন্ত সহজ ও সরল।

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৫)

শোভাযাত্রা এই মন্দিরের কাছে এসে পৌঁছলে সকলেই হাতী থেকে নামলেন, আর বেদীতে প্রতিমা ধুয়ে রাজা স্বয়ং ঘাড়ে করে প্রতিমাটি মন্দিরে

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩৪)

সেই সময় আন্দোলনের একনিষ্ঠ সমর্থক না হলে গোপনে কেউ এ ধরনের লিফলেট বিলি করতে সাহস করতেন না। ক্যাপিটাল প্রেস একুশের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৩)

ভারতীয় গণিতবিদেরা ভাবতেন যে, একজন অজ্ঞ লোকও এই ত্রৈরাশিকের ব্যবহার করতে পারে। ত্রৈরাশিক, ব্যস্তরাশি ও বহুরাশিক ত্রৈরাশিকঃ ত্রৈরাশিক শব্দটি বহু

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৪)

শীতকালের প্রথমে সকলে কান্যকুজের দিকে চললেন। শীলাদিত্য গঙ্গার দক্ষিণ তীর ধরে আর কামরূপরাজ উত্তর তীর ধরে অগ্রসর হলেন। হিউএনচাঙ হীনযান

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩৩)

চোঙ্গার মুখ খুলে ভেতরের জমাট বাঁধা দ্রবণটি পেয়ালা বা পাত্রে ঢেলে দেয়া হতো কুঞ্জরা ঢাকায় যারা দেশী ফল বিক্রি করতেন,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩২)

প্রথম আর্যভট বর্গ ও ঘনের সংজ্ঞা পাটীগণিতীয় পদ্ধতির পাশাপাশি জ্যামিতিক পদ্ধতিও দিয়েছেন। মূল শব্দটির সমার্থক ‘পদ’ শব্দটিও ভারতীয়রা ব্যবহার করেছেন,

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৩)

‘হিউ এনচাঙ বহুদূর থেকে বৌদ্ধধর্মের অনুসন্ধানে আর যোগভূমিশাস্ত্র অধ্যয়ন করতে এসেছিল। কুমাররাজা বললেন, ‘তিনি একটা তাঁবুতে আছেন।’ শীলাদিত্য জিজ্ঞাসা করলেন,