০৪:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৮)

এই বিবরণে হিউ এনচাঙের উদার মনের পরিচয় পাওয়া যায়। হিউএনচাঙ সমতট বা দক্ষিণ বাংলার সম্বন্ধে বলেছেন, ‘জমি খুব উর্বরা। রাজধানীর

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৭)

আবুল বরকত [১৯২৭-১৯৫২] ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে যে ক’জন শহিদ হন তাঁদের মধ্যে আবুল বরকত অন্যতম। মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ছিলেন তাঁরা।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৬)

অর্থাৎ সমরাশিকে সমরাশি দ্বারা তিনবার গুণ করিলে ঘন পাওয়া যায়। শেষ রাশির ঘন বাহির করিয়া রাখিতে হইবে। তাহার পর, শেষ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৭)

হিউএনচাঙ যদিও এ যাত্রায় কামরূপ যান নি, পরে গিয়েছিলেন, তবু কামরূপ সম্বন্ধে তিনি যে বিবরণ দিয়েছেন তা এখানে দেওয়া হল।

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৬)

আতিশখানা রোড মুঘল আমলে ঢাকার অনেক রাজকর্মচারী বাস করতেন লালবাগের এই আতিশখানায়। এই আতিশখানা থেকেই লালবাগের আতিশখানা রোডের নামকরণ করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৫)

দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য এই প্রসঙ্গে প্রথমে সংজ্ঞা তারপর উদাহরণ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন: (খ) সূর্যদেব যজন আর্যভটের এই শ্লোকটির টাকায় বলেছেন: তথ্য

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৬)

রক্তমৃত্তিকা সঙ্ঘারাম সম্বন্ধে হিউএনচাঙ একটি কাহিনী বলেছেন। দক্ষিণভারত থেকে এক দাম্ভিক গুণ্ডাজাতীয় পণ্ডিত কর্ণসুবর্ণতে এসেছিল। পেট ভতি বিঘ্নার চাপে পেট

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৫)

আড়গাড়া বিশ শতকের ষাট দশক পর্যন্ত ঘোড়ার গাড়ি ছিল ঢাকা শহরের প্রধান বাহন। শহরের প্রতিটি মহল্লায় থাকতো দু’একটি আস্তাবল। এসব

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৪)

অর্থাৎ মর্মার্থ হচ্ছে-তিনটি সমান সংখ্যার গুণফল এবং যে বস্তুর ১২টি ধার (edge) আছে তাকে ঘন বলে। ব্রহ্মগুপ্ত বলেছেন: স্থাপ্যোহন্তঘনোহন্তকৃতিস্ত্রিগুণোত্তরসংগুণা চা

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৫)

এই বিশাল নগরী এখন মহাস্থানগড় নামক এক প্রকাণ্ড মাটির ঢিবিতে পর্যবসিত।পুণ্ড্রবর্ধন থেকে আবার গঙ্গায় ফিরে এসে, হিউএনচাঙ ভাগীরথী-তীরে বর্তমান মুর্শিদাবাদ