০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আর্যভট গণিতপাদের ১৭তম শ্লোকে বলেছেন: বৃত্তে শর সংবর্গোহর্ধজ্যাবর্গঃ স খলু ধনুযোঃ। অর্থাৎ কোন জ্যা কোন বৃত্তকে দুটি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৯)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু কাশ্মীর থেকে কান্যকুব্জ হিউএনচাঙ পশ্চিমের গিরিবত্ম দিয়ে সম্ভবত বরাহমূলপুরায় (বা বরামূলায়) কাশ্মীর রাজ্যে প্রবেশ করেন। তাঁর বিদ্যাবত্তার ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৮)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই তত্ত্ব অনুযায়ী তারা প্রাককলম্বিয় যুগের তন্ত্রবিদ্যা (Occultism) অনুসন্ধান করেছিল। সজোন এই দৃষ্টিভঙ্গিকে কখনও সমর্থন করেননি। তবে সজোর্ন এবং

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এখানে আর্যভট ‘এর যে মান দিয়েছেন অর্থাৎ ৬২৮৩২/২০০০, ভাস্করাচার্য সেই মান এখানে ধরেছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য গোলকের আয়তন

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৮)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু যারা দেবতার আকার দেখতে চায়, এ রকম বিশ্বাসী লোক সাতদিন উপোসের পর দেবতাকে দেখতে পায় আর বেশীর ভাগ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৭)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় তবে এই জেলবন্দী বা যুদ্ধাপরাধীদের বলিদান সম্পর্কে আজতেক সংবাদবিশেষজ্ঞ বেরনারদিনো দে সাগুন (Bernardino Do Sahgun) নরবলি প্রথাকে সমর্থন করেছিলেন।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৭)

প্রদীপ কুমার মজুমদার ঐতিহাসিকেরা কিন্তু ক্যে’র সমালোচনাকে অসঙ্গত মনে করেন এবং তাঁয় সমালোচনাকে তীব্র কষাঘাতও করেছেন। কোলেব্রুক সাহেবের গ্রন্থ বা

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু পুরুষপুর ছেড়ে আবার কাবুল নদী পার হ’য়ে হিউএনচাঙ কাবুল নদী আর শুভবস্ত (শ্বাট) নদীর সঙ্গমস্থলে পুস্কলাবতী এলেন। এখানে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৬)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সভ্যতার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে মিশে আছে বলিদান প্রথা। ইউরোপীয় সমাজ এবং খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা যখন প্রথম আজতেকদের কাছে আসে তখন থেকেই

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৬)

প্রদীপ কুমার মজুমদার  ক্যে’র এ অনুমান কতটা যুক্তি সঙ্গত তা ঐতিহাসিকেরাই বলতে পারেন তবে আমরা লক্ষ্য করেছি: (১) আলবিরূণী তাঁর