১১:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
ইতিহাস

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের শসাফলন এত বেশি হত যে তার উচ্চতা ৪১০০ মিটার বা প্রায় ১৩৫০০ ফুট উঁচু হয়ে যেত। এই আলুকে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১১০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার জ্যামিতি ও হিন্দুদের চিহ্ন সাইফর সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে মহম্মদ বিন কাজিদ “ফি অল হান্দাসা ওয়াল অল

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭৩)

শ্রী নিখিলনাথ রায় পূর্ব্বে উল্লিখিত হইয়াছে যে, উৎকোচ গ্রহণের জন্য হেষ্টিংস অনেকগুলি লোক নিযুক্ত করেন; তাহারা পরস্পর পরস্পরের বিষয় বিদিত

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু সঙ্ঘারামগুলি আশ্চর্য নিপুণভাবে তৈয়ারী। চার কোণে তেতলা স্তস্ত থাকে। কড়িকাঠগুলির বাইরের অংশ কারুকার্যময়। দরজা জানলায় খুব রং করা

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৬৭)

শশাঙ্ক মণ্ডল প্রবাদ কবে কোন সুদূর অতীতে মানুষের জীবনাভিজ্ঞতা আপন রসবোধের মাধ্যমে স্বতোৎসারিত হয়েছিল প্রবাদের মাধ্যমে তা আজ ইতিহাসের আড়ালে

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকাদের পেশা বা জীবিকা গড়ে উঠেছিল প্রধানত কৃষি ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে আন্দেস অঞ্চলের কৃষক সমাজ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১০৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার আলি বিন আবুল রিগ্যাল আবুল হাসান (১০৪৮ খ্রীঃ) তাঁর জ্যোতির্বিদ্যা গ্রন্থের মুখবন্ধের একজায়গার বলেছেন “গণনার জন্য যে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৭২)

শ্রী নিখিলনাথ রায় এই উৎকোচ গ্রহণের জন্য যে তাঁহার নাম প্রকাশ করিয়াছে, তিনি তাহার সর্ব্ব-নাশ করিতে যথাসাধ্য চেষ্টা পাইয়াছেন। এই

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪৫)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু এর পরিধি আন্দাজ ১৮ হাজার মাইল। তিন দিকে সমুদ্র, উত্তরে হিমালয়। উত্তর দিকটা চওড়া, দক্ষিণটা সরু। আকারে অর্ধচন্দ্রের

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৬৬)

শশাঙ্ক মণ্ডল অবশেষে দক্ষিণ রায় এবং বনবিবির উভয়ের সেবক হয়ে তাদের মাহাত্ম্য প্রচারে নেমে পড়েন। গীতিকাটির মধ্যে চারটি অংশ লক্ষ