
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী কথিত দ্বিতীয় আর্যভটকে অস্বীকার করতে গেলে বিরোধীযুক্তিগুলি এইরকম হবে। (১) Al-ntf এর উল্লেখ, কুহুমপুরের আর্যভটের গ্রন্থ।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ কত দিন, কত মাস, কত বৎসর অতীত হইল, আজিও বঙ্গদেশে গঙ্গাগোবিন্দের নাম সমান ভাবেই চলিয়া

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু কান্যকুব্জ নগর সম্বন্ধে হিউএনচাঙ বলেন, ‘নগর লম্বায় ২০ লি, চওড়ায় ৪।৫ লি। নগরের চতুর্দিকে একটা শুখনো পরিখা আছে।

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই ভাগটির আজতেকীয় নাম হল কামপানন্স (Campana)। গোটা শহরকে খাল বা ছোট নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এর ফলে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৪)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার দেখা যাক আর্যভটীয় গ্রন্থটি কোন আর্যভটের রচনা। আর্যভটীয়ের রচনা-কার নিশ্চয়ই ব্রহ্মগুপ্তের পূর্ববর্তী ছিলেন। কারণ ব্রহ্মগুপ্ত এ’র

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হর্ষবর্ধন যে কেবল পরাক্রমশীল নৃপতি ছিলেন তাই নয়। তিনি নিজে বিদ্বান গুণী ও সংস্কৃতিবান ছিলেন। তাঁর রচিত তিনখানা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজের কিছু বৈশিষ্ট্য এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ আগের অধ্যায়গুলিতে আলোচিত বিষয় থেকে আমরা সহজেই বুঝতে পারি আজতেক সমাজ সভ্যতার

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই সিঁড়িগুলিতে পূজা দিয়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ধরে দক্ষিণ-পূবে এসে কান্যকুজে উপনীত হলেন। তখন ৬৩৬ খৃস্টাব্দ। এ সময়ে কান্যকুব্জ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৩)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিশ্বাস, উৎসর্গ, নরবলি প্রথা এসবের সঙ্গে অন্যান্য সভ্যতার মিল পাওয়া যায়। বিশেষ করে এশিয়া, আফ্রিকা এবং ভারতীয় উপমহাদেশে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী কর্তৃক উদ্ধৃত সকল রচনাংশগুলিরই সঙ্গে সামঞ্জস্থাপূর্ণ অংশ আর্যভটীয় গ্রন্থে পাওয়া যায়। অনেকক্ষেত্রে বাক্যগুলি অভিন্ন। বলা যেতে