
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এখানে ত্রি অশীতি অর্থাৎ গায়ত্রী, উষ্ণী ও বৃহতী তৃচ বা এর প্রতিপাদ্য ইন্দ্র দেবতাকে বলা হয়েছে। কারণ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় বেভারিজ সাহেব এ বিষয়ের অনেক প্রমাণ প্রদর্শন করিয়াছেন, বাহুল্যভয়ে আমরা তাহার উল্লেখ করিলাম না। এ সম্বন্ধে তিনি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু প্রথম জীবন: চীন থেকে ভারত অভিমুখে যাত্রা ৬০১ খৃস্টাব্দে হোনান প্রদেশে, লো-ইয়াঙ (বর্তমান হোনান ফু) নগরে এক সম্ভ্রান্ত

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় অক্টোবর ১৮-২০ অলৌকিকের দেবতা অলৌকিকের দেবতা (Lord of the miracle)-কে নিয়ে তিনদিনের এই উৎসব চলে অক্টোবর ১৮ থেকে ২০

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৬)
শশাঙ্ক মণ্ডল ধর্মান্তরিত এ সব মানুষরা ইসলামধর্মের অভ্যন্তরে তাদের পুরানো আচার আচরণ পেশা নিয়ে পড়ে রইলেন। কৃষিজীবী সমাজের তলাকার মানুষ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৪)
প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রথম উদাহরণ ঋগ্বেদের দশম অধ্যায়ের ত্রয়োদশ মণ্ডলের পঞ্চম শ্লোকটি তুলে ধরছি। এখানে বলা হয়েছে- “সপ্ত ক্ষরন্তি শিশবে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় কিন্তু বেভারিজ সাহেব এ বিষয়ের `কোন প্রমাণ প্রদর্শন করেন নাই এবং নন্দকুমারের বিচারে কমল উদ্দীনের সাক্ষ্যে ইহার

হিউএনচাঙ (পর্ব-৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু প্রধানতঃ যে গ্রন্থগুলি অবলম্বন ক’রে এই বই লেখা হল, সেগুলির নাম- Buddhist Records of the Western World, Translated

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার অসুবিধার কথা বলতে গেলে প্রধানত একটি অসুবিধার কথাই মনে আসে। সেটি হচ্ছে-এই পদ্ধতিতে একই শব্দের সাহায্যে নানা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় লবণের মহালের মধ্যে তৎকালে হিজলীর মহাল লাভকর ছিল। এইরূপ শুনা যায় যে, কান্ত বাবু বেনামীতে সেই মহালের