
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় সূর্য দেবতা এবং শিকার বা মানুষকে উৎসর্গঃ এই বিশেষ দিনে সূর্য দেবতা (Tona tiuh) একটা সুদৃশ্য মঞ্চের উপর ওঠে।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু স্থানীশ্বর থেকে উত্তরে গিয়ে হিউএনচাঙ সম্ভবত হৃষিকেশের কাছে গঙ্গাতীরে উপস্থিত হলেন। গঙ্গার তিনি এই বিবরণ দিয়েছেন-উৎপত্তির কাছে এ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বিখ্যাত সমাজ ঐতিহাসিক ডায়মণ্ড তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থে এই বিশ্লেষণ যুক্ত করেছেন যে লাতিন আমেরিকা এবং তার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রথমতঃ ক্যে’র মতবাদ থেকে খুব বেশী নূতন তথ্য পাওয়া যায় না। কারণ কুসুমপুরের আর্যভটের যে সব উদ্ধৃতি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৬)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু মথুরা ছেড়ে হিউএনচাঙ যমুনা নদীর উজানে স্থানীশ্বরে (আধুনিক থানেশ্বর) গেলেন। এ সময়ে যিনি উত্তরভারতের সম্রাট ছিলেন, সেই হর্ষবর্ধনের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লিখিত রাত্রিকালীন দেবতা বা প্রধানদের নাম-এর সঙ্গে দিনেরবেলার নাম কিছু মিল আছে। কিন্তু দিনেরবেলার সঙ্গে রাতের দেবতার পার্থক্য হল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গ্রন্থোল্লিখিত বিবরণের সঙ্গে এই মতের পরিপূর্ণ সামজন্য আছে। কিন্তু প্রথম আর্যভট সম্পর্কে এঁরা নীরব। এঁদের বক্তব্য থেকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এখান থেকে তিনি দক্ষিণ-পূবে অগ্রসর হয়ে বিপাশা (বিআস্) নদীর তীরে চীনভুক্তি নামক এক স্থানে এলেন। বিনীতপ্রভ নামক একজন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দিনেরবেলার ঈশ্বর এবং তাদের নাম ও লোকাচার ইত্যাদি ছাড়াও রাতেরবেলার কিছু দেবতার নাম, তাঁর প্রকৃতি এবং অর্থ আজতেকদের মধ্যে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এই আর্য-সিদ্ধান্তটির বয়স নিয়ে রীতিমত বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। কেন্টলী সাহেব চতুর্দশ শতাব্দীতে এটি রচনা করা হয়েছে বলে