
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১০০)
শশাঙ্ক মণ্ডল কৃষি ও কৃষক চতুর্থ অধ্যায় সুতরাং এসব আর্ত মানুষদের সাহায্য করার দায়িত্ব জমিদারদের নেবার আদেশ করলেন। ১৯৪৩-এ শুরু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা ( পর্ব-২১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য ও শ্রীবরাচার্যের বিবৃত অংকস্থানের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। শ্রীধরাচার্য যে সংখ্যাদ্বয়কে মহাসরোজ ও সরিপতি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২২৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ফরিয়াদীর সাক্ষীদিগের মধ্যে মোহনপ্রসাদ অভিযোগের প্রথমে নন্দকুমার জাল করিয়াছেন বলিয়া স্পষ্ট জবানবন্দী দেয়। সুতরাং তাহার সম্বন্ধে অধিক

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-১০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই অনুষ্ঠানের যে নির্দিষ্ট দিন তার কয়েকদিন আগে সবাই উপোস-এর ব্রত পালন করে এবং এই সময় তারা যৌন মিলনেও

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৯৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল কৃষি ও কৃষক চতুর্থ অধ্যায় এক জঘন্যতম সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে এরা দরিদ্র কৃষককে ক্রীতদাসের জীবনযাপনে বাধ্য করেছিল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা ( পর্ব-২০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এ থেকে বোঝা যাচ্ছে এখানে সংখ্যাগুলি হচ্ছে-এক, দশ, শত, সহস্র, অযুত, লক্ষ, প্রযুত, কোটি, অর্বদ, অজ, খর্ব,

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকা শ্রমিকদের এই বড় কাজ দেখাশোনাও নিয়ন্ত্রণ করত নানা (Chief)। হাজার, একশ এবং দশ এই নানা শ্রেণিবিন্যাসে চিফদের এই

মধ্যযুগীয় মানুষ কীভাবে বর্জ্য পরিচালনা করত?
অ্যানেট কেহনেল, মানহেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যযুগীয় ইতিহাসের অধ্যাপক মধ্যযুগে, মানুষ বর্জ্য তৈরি করত, এটি নিঃসন্দেহে সত্য। তবে তারা তাদের হাতে থাকা

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-৯৮)
শশাঙ্ক মণ্ডল কৃষি ও কৃষক চতুর্থ অধ্যায় ১৯৪৬ খ্রীষ্টাব্দে খুলনার মৌভোগে প্রাদেশিক কৃষক সম্মেলন কৃষকদের মধ্যে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা ( পর্ব-১৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার অংকস্থান সম্পর্কে পরবর্তী কালে যখন আরও ব্যাপক জ্ঞান হল তখন থেকেই একক অনুযায়ী সংখ্যাগুলিকে সাজান হতে থাকে।