
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯০)
ব্রহ্মগুপ্তের আলোচনায় এ ধরণের ভাগ ভাগের প্রকাশ না থাকলেও P ধরণের প্রকাশ আছে। তাঁর এটিকে ভগ্নাংশের ভাগ বলাই শ্রেয়। শ্রীধরাচার্য

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০১)
এইরূপে নিজে রাজস্বসমিতির দেওয়ান ও নায়েব কাননগো এবং পুত্র প্রাণকৃষ্ণকে নায়েব দেওয়ানের পদে নিযুক্ত করিয়া, গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ সিংহপরাক্রমে রাজস্ববিভাগের বন্দোবস্ত

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৪)
হিউএনচাঙ দেখলেন যে, একটা মূর্তি বুক পর্যন্ত মাটির নীচে চলে গিয়েছে। প্রগাঢ় ভক্তিসহকারে বোধিক্রমের দিকে চেয়ে থেকে তিনি সাষ্টাঙ্গ প্রণত

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৯)
গুহা মন্দির-এর পবিত্রতা আজতেক এবং মায়া জনসমাজের অন্যতম সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল গুহামন্দির এবং গুহার পবিত্রতা। সাধারণ মানুষের মনে এই বিশ্বাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৯)
ভাগাপবাগ সম্পর্কে ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রীধরাচার্য, মহাবীরাচার্য, দ্বিতীয় আর্যভট, দ্বিতীয় ভাস্কারাচার্য ও আরও অনেক ভারতীয় গণিতবিদ আলোচনা করেছেন। এ সম্পর্কে ব্রাহ্মস্ফুট সিদ্ধান্তের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০০)
নায়েব কাননগোগণ প্রধান কাননগোদিগের সহকারী থাকিয়া সেরেস্তার কার্য্য অতি সুন্দররূপে সম্পন্ন করিতেন। গঙ্গাগোবিন্দ নায়েব কাননগো ও রাজস্ব-সমিতির দেওয়ান উভয় পদ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৩)
এই নরকের দক্ষিণে একটা স্তূপ ছিল। এটার এখন ভগ্নদশা, কিন্তু চূড়াটা এখনো ছিল। অশোক রাজা যে চুরাশী হাজারটি স্তূপ নির্মাণ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৮)
পিরামিড এবং ধর্মীয় বিশ্বাস মায়া, ইনকা এবং আজতেকদের একটি সাধারণ মিল-এর ক্ষেত্র হল পিরামিড এবং তাকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় বিশ্বাস।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৮)
প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন শেষের উদাহরণটি অর্থাৎ (৩-১) এইটি ভাগা পবাহের উদাহরণ। ত্রিশতিকায় শ্রীধরাচার্য ভাগানুবন্ধ সম্বন্ধে বলেছেন- গণিতসার সংগ্রহে মহাবীর বলেছেন:

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৯)
তাহাতে দেওয়ানেরও স্বাক্ষর থাকিবে। কালেক্টরগণ দেওয়ানের নিকট হিসাব পত্র পাঠাইবেন। হাজরী মহাল প্রভৃতির রাজস্বের বিষয় সমিতির আদেশমতে সভা-পতি ও দেওয়ান